

রাফায়েল নাদাল, রজার ফেডেরার, সেরেনা উইলিয়ামসের মতো কিংবদন্তীরা আগেই সরে দাঁড়িয়েছিলেন। সিমোনা হালেপ, স্তান ওয়ারিংকাও সরে দাঁড়িয়েছিলেন। গতকাল থাই ইনজুরির কারণে সরে দাঁড়িয়েছেন উইমবল্ডনের রানার আপ মাত্তেও বেরেত্তিনিও। কার্যত টোকিও অলিম্পিকে টেনিসের জৌলুস অনেকটাই কমে গিয়েছে। এবার জৌলুস হীন টোকিও অলিম্পিকের টেনিসের জৌলুস আরও কিছুটা কমলো। ইতিহাসের দোরগোড়ায় দাঁড়িয়ে থেকেই স্বপ্ন ভঙ্গ হলো মার্কিন টেনিস খেলোয়াড় কোকো গাউফের। করোনার কারনে অলিম্পিক থেকে নাম প্রত্যাহার করে নিতে বাধ্য হলেন এই ১৭ বর্ষীয় খেলোয়াড়।
২০০০ সালের পর থেকে ধরলে গাউফ হতে পারতেন সর্বকনিষ্ঠতম টেনিস খেলোয়াড়। তবে মারণ ভাইরাস করোনা তার সেই স্বপ্ন ভেঙ্গে ফেললো। ট্যুইট করে ১৭ বর্ষীয় মার্কিন খেলোয়াড় জানান, হতাশার সঙ্গে সংবাদটা দিচ্ছি আমি করোনা পজিটিভ। তাই টোকিও অলিম্পিকে অংশ নিতে পারছি না। দেশের হয়ে অলিম্পিকে নামা আমার কাছে স্বপ্নের ব্যাপার। এবার না হলেও আশা করি ভবিষ্যতে নিশ্চিতভাবেই অলিম্পিকে অংশ নিতে পারব।"
গাউফ অংশ নিতে না পারায় টেনিসে টোকিও অলিম্পিকের আলো আরো কমলো। নোভাক জোকোভিচ, অ্যাশলে বার্টি খেললেও একাধিক তারকা নিজেদের নাম প্রত্যাহার করে নিয়েছেন। সেই তালিকায় রয়েছেন রাফায়েল নাদাল, রজার ফেডেরার, ডমিনিক থিম, নিক কার্গিয়াস, মাত্তেও বেরেত্তিনিরা।
গতকাল উইমবল্ডনের রানার আপ ইতালির মাত্তেও বেরেত্তিনি টুর্নামেন্ট থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন। নোভাক জোকোভিচের বিপক্ষে উইমবল্ডনের ফাইনালে খেলার সময় থাইয়ে চোট পান বেরেত্তিনি। সেই চোটই অলিম্পিকে যেতে দিচ্ছে না ২৫ বর্ষীয় তারকাকে।
ভারতের প্রয়োজন নিরপেক্ষ এবং প্রশ্নমুখী সাংবাদিকতা — যা আপনার সামনে সঠিক খবর পরিবেশন করে। পিপলস রিপোর্টার তার প্রতিবেদক, কলাম লেখক এবং সম্পাদকদের মাধ্যমে বিগত ১০ বছর ধরে সেই চেষ্টাই চালিয়ে যাচ্ছে। এই কাজকে টিকিয়ে রাখতে প্রয়োজন আপনাদের মতো পাঠকদের সহায়তা। আপনি ভারতে থাকুন বা দেশের বাইরে — নিচের লিঙ্কে ক্লিক করে একটি পেইড সাবস্ক্রিপশন নিতে পারেন। স্বাধীন সংবাদমাধ্যমকে বাঁচিয়ে রাখতে পিপলস রিপোর্টারের পাশে দাঁড়ান। পিপলস রিপোর্টার সাবস্ক্রাইব করতে এই লিঙ্কে ক্লিক করুন