

ডার্বির টিকিটের দামের বৈষম্যর জল গড়ালো আদালতে। নগর দেওয়ানি আদালতে এই নিয়ে মামলা করেন পাঁচ জন মোহনবাগান সদস্য-সমর্থক।
বিচারক শান্তনু ঝা নির্দেশ দেন, টিকিট বিক্রিতে কোনো বৈষম্য মানা হবে না। দুই ক্লাবের সমর্থকদের জন্য সমমূল্যের টিকিট বণ্টন করতে হবে। একই খেলায় দুই দলের সমর্থক একই টিকিটের ভিন্ন ভিন্ন দাম দেবে এটা হতে পারে না।
টিকিটের মূল্যে বৈষম্য দেখে টিকিট বয়কটের ঘোষণা করে মোহনবাগান। তার পরেই অনলাইনে ডার্বির টিকিট বিক্রিও বন্ধ করে দেয় টিকিট বিক্রির দায়িত্বে থাকা সংস্থা।
যদিও ইস্টবেঙ্গল শীর্ষকর্তা দেবব্রত সরকার বলেন, 'টিকিট নিয়ে এই বৈষম্য ঠিক হয়নি। আমি ইনভেস্টরের সঙ্গে কথা বলেছি পরেরবার থেকে এই জিনিস হবে না আর।'
এই ঘটনার নিন্দা করে ডার্বি বয়কট করেছেন মোহনবাগান কর্তারা। সচিব দেবাশিস দত্ত বলেন, 'এটা আমার ভাবনার বাইরে। আমাদের হোম ম্যাচের সময় ওদেরই কর্তারা বলেছিলেন, আমরা নাকি সাধারণের কথা ভেবে টিকিটের দাম ঠিক করিনি। এই ম্যাচে এত তারতম্য কেন'।
ভারতের প্রয়োজন নিরপেক্ষ এবং প্রশ্নমুখী সাংবাদিকতা — যা আপনার সামনে সঠিক খবর পরিবেশন করে। পিপলস রিপোর্টার তার প্রতিবেদক, কলাম লেখক এবং সম্পাদকদের মাধ্যমে বিগত ১০ বছর ধরে সেই চেষ্টাই চালিয়ে যাচ্ছে। এই কাজকে টিকিয়ে রাখতে প্রয়োজন আপনাদের মতো পাঠকদের সহায়তা। আপনি ভারতে থাকুন বা দেশের বাইরে — নিচের লিঙ্কে ক্লিক করে একটি পেইড সাবস্ক্রিপশন নিতে পারেন। স্বাধীন সংবাদমাধ্যমকে বাঁচিয়ে রাখতে পিপলস রিপোর্টারের পাশে দাঁড়ান। পিপলস রিপোর্টার সাবস্ক্রাইব করতে এই লিঙ্কে ক্লিক করুন