

আইপিএল ফ্র্যাঞ্চাইজি মালিকদের সাথে বিসিসিআই-র বৈঠকে বিবাদে জড়ালেন কেকেআর-এর কর্ণধার শাহরুখ খান এবং পাঞ্জাব কিংসের নেস ওয়াদিয়া। জনপ্রিয় ক্রিকেট ওয়েবসাইট ক্রিকবাজ মারফত এই খবর প্রকাশ্যে এসেছে। যদিও ওয়াদিয়া পুরো বিষয়টি অস্বীকার করেছেন।
২০২৫ সালে আইপিএল-র মেগা নিলাম। ফলে কত জন প্লেয়ারকে রাখা হবে, কতজন প্লেয়ারকে ছেড়ে দিতে হবে, বিদেশি ক্রিকেটারদের জন্য নতুন কোনও আইন বলবৎ করা হবে কিনা তা নিয়ে বৈঠকে বসেন ফ্র্যাঞ্চাইজি মালিকরা এবং বিসিসিআই। বুধবার বৈঠকটি হয় ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়ামে বিসিসিআই হেডকোয়ার্টার্সে।
ওই বৈঠকেই নাকি বিবাদে জড়ান শাহরুখ এবং ওয়াদিয়া। মেগা নিলামকে সমর্থন করেননি শাহরুখ। প্লেয়ারদের রিটেন করা নিয়েও শাহরুখ ভিন্নমত দেন। প্লেয়ার রিটেনশন নিয়েই পাঞ্জাব কিংসের কর্ণধারের সাথে বচসা হয় কেকেআর কর্ণধারের। যদিও ওয়াদিয়া জানান, আমি শাহরুখকে বিগত ২৫ বছর ধরে জানি। আমাদের মধ্যে কোনও বচসাই হয়নি।
বৈঠকে শাহরুখ খানকে সমর্থন করেন সানরাইজার্সের কর্ণধার কাব্যিয়া মারান। তিনি জানান, একটা দল গঠন করতে অনেক সময় লাগে। তরুণ খেলোয়াড়দের তৈরি হতেও বেশ কিছুটা সময়ের সাথে সাথে বিনিয়োগও লাগে। অভিষেক শর্মাকে তৈরি হতে ৩ বছর লেগেছে। অন্যান্য দলেও এমন তরুণ তারকারা রয়েছে। তাই এইভাবে প্লেয়ার ছেড়ে দেওয়া যায় না।
বিসিসিআই-র এক বিবৃতিতে বলা হয়, 'প্লেয়ার আইন নিয়ে এবং অন্যান্য বাণিজ্যিক বিষয় নিয়ে ফ্রাঞ্চাইজি মালিকরা নিজেদের মতামত জানিয়েছেন। আমরা সমস্ত মতামত আইপিএল গভর্নিং কাউন্সিলের কাছে জমা করবো। আইপিএল প্লেয়ার রেগুলেশন চালু করার আগে সমস্ত মতামত বিবেচনা করে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবে গর্ভনিং বডি'।
ভারতের প্রয়োজন নিরপেক্ষ এবং প্রশ্নমুখী সাংবাদিকতা — যা আপনার সামনে সঠিক খবর পরিবেশন করে। পিপলস রিপোর্টার তার প্রতিবেদক, কলাম লেখক এবং সম্পাদকদের মাধ্যমে বিগত ১০ বছর ধরে সেই চেষ্টাই চালিয়ে যাচ্ছে। এই কাজকে টিকিয়ে রাখতে প্রয়োজন আপনাদের মতো পাঠকদের সহায়তা। আপনি ভারতে থাকুন বা দেশের বাইরে — নিচের লিঙ্কে ক্লিক করে একটি পেইড সাবস্ক্রিপশন নিতে পারেন। স্বাধীন সংবাদমাধ্যমকে বাঁচিয়ে রাখতে পিপলস রিপোর্টারের পাশে দাঁড়ান। পিপলস রিপোর্টার সাবস্ক্রাইব করতে এই লিঙ্কে ক্লিক করুন