

শুক্রবার ডুরান্ড কাপের কোয়ার্টার ফাইনালে কেরালা ব্লাস্টার্সের মুখোমুখি হবে মহামেডান। গ্রুপ পর্যায় থেকে আগেই বিদায় নিয়েছে বাংলার দুই প্রধান মোহনবাগান ও ইস্টবেঙ্গল। বাংলার মানুষের একমাত্র ভরসা এখন মহামেডান। মহামেডান প্লেয়াররাও জয় নিয়ে আত্মবিশ্বাসী।
যুবভারতীতে কেরালার বিরুদ্ধে কোয়ার্টার ফাইনালে খেলতে নামার আগে এখনও পর্যন্ত অপরাজিত মার্কাস জোসেফরা। বড় ম্যাচের আগে বেশ আত্মবিশ্বাসী দলের সমস্ত খেলোয়াড়। মার্কাস বলেন, ম্যাচটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আমাদের জিততেই হবে। আমাদের সকলে কেরালার বিরুদ্ধে নিজেদের সেরাটা দিয়ে লড়াই করতে মুখিয়ে আছে। ডুরান্ড কাপের ফলে আমাদের আইলিগের প্রস্তুতিও হয়ে যাচ্ছে। আমাদের একটাই লক্ষ্য ম্যাচ জিতে সেমিফাইনাল এবং পরে ফাইনালে উঠে ট্রফি জেতা।
এর আগে জোসেফ বলেছিলেন, আইএসএল ক্লাবগুলি ডুরান্ড কাপকে বেশি গুরুত্ব দেয়নি। যদিও আমরা কখনই হালকাভাবে দেখিনি। আমাদের কাছে আইলিগ যেমন গুরুত্বপূর্ণ ডুরান্ড কাপও গুরুত্বপূর্ণ। বাংলার ফুটবলপ্রেমীরাও মহামেডানকে সমর্থন করছেন যাতে বাংলায় আবার ডুরান্ড কাপ আসে।
দেশীয় ক্লাব হিসেবে প্রথম ডুরান্ড জেতে মহামেডান। ১৯৪০ সালে রয়্যাল ওয়ারউইকশায়ার রেজিমেন্টকে হারিয়ে খেতাব জেতে কালো-সাদা ব্রিগেড। খেলার ফলাফল ছিল ২-১। গতবছরও ডুরান্ডের ফাইনালে উঠেও গোয়ার কাছে ১-০ গোলে হেরে যায় মহামেডান। ২০১৩ সালে ওএনজিসিকে ২-১ গোলে হারিয়ে ডুরান্ড জয় করে মহামেডান। উল্লেখ্য, শেষ পর্যন্ত আজকের ম্যাচে কী হয় তা জানার জন্য সন্ধ্যা ৬ টা থেকেই বাংলার ফুটবল সমর্থকরা যুবভারতীর পাশাপাশি টিভির পর্দায়ও নজর রাখবেন।
ভারতের প্রয়োজন নিরপেক্ষ এবং প্রশ্নমুখী সাংবাদিকতা — যা আপনার সামনে সঠিক খবর পরিবেশন করে। পিপলস রিপোর্টার তার প্রতিবেদক, কলাম লেখক এবং সম্পাদকদের মাধ্যমে বিগত ১০ বছর ধরে সেই চেষ্টাই চালিয়ে যাচ্ছে। এই কাজকে টিকিয়ে রাখতে প্রয়োজন আপনাদের মতো পাঠকদের সহায়তা। আপনি ভারতে থাকুন বা দেশের বাইরে — নিচের লিঙ্কে ক্লিক করে একটি পেইড সাবস্ক্রিপশন নিতে পারেন। স্বাধীন সংবাদমাধ্যমকে বাঁচিয়ে রাখতে পিপলস রিপোর্টারের পাশে দাঁড়ান। পিপলস রিপোর্টার সাবস্ক্রাইব করতে এই লিঙ্কে ক্লিক করুন