

ব্যর্থ হিটমায়ারের ২৫ বলে ৫৩* রানের ইনিংস। ব্যর্থ ঋষভ পন্থের (৫৮*) অর্ধশতরান। শেষ রক্ষা করতে পারলো না এই জুটি। রোমহর্ষক ম্যাচে ১ রানে জয় পেলো আরসিবি। প্রথম দফায় ব্যাট করতে নেমে বিরাটরা সংগ্রহ করে ১৭১ রান। জবাবে ব্যাট করতে নেমে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৪ উইকেট হারিয়ে ১৭০ রান সংগ্রহ করেছে দিল্লি ক্যাপিটালস।
দ্বিতীয় দফায় ব্যাট করতে নেমে শুরুতেই ব্যাটিং বিপর্যয়ের মুখে পড়ে দিল্লি। ওপেনার শিখর ধাওয়ান (৬), স্টিভ স্মিথ (৪) দ্রুত ফিরে যান। পৃথ্বী শ ২১ রান করে হার্শেল পাটেলের শিকার হন। মার্কাস স্টয়নিসও ২২ রান করে হার্শেলের উইকেটে পরিণত হয়।
এরপর অবশ্য দলকে এগিয়ে নিয়ে যেতে থাকেন অধিনায়ক ঋষভ পন্থ এবং শিমরন হিটমায়ার। তবে শেষ পর্যন্ত লড়াই চালালেও তীরে এসে তরি ডুবে দিল্লির। এই জুটি জয়ের খুব কাছে এসেও দলকে জয়ের স্বাদ এনে দিতে পারলেন না। ঋষভ অপরাজিত থাকলেন ৫৮* রানে এবং হিটমায়ার ৫৩* রানে।
আমেদাবাদে টসে জিতে এই ম্যাচে প্রথমে বল করার সিদ্ধান্ত নেয় দিল্লি অধিনায়ক ঋষভ পন্থ। প্রথম দফায় ব্যাট করতে নেমে দুই আরসিবি ওপেনার বেশিক্ষণ স্থায়ী হতে পারেনি। অধিনায়ক বিরাট কোহলিকে ১২ রানে ক্লিন বোল্ড করে ফেরান আভেস খান। কোহলি ফিরে যাওয়ার পরের বলেই ডাগআউটের রাস্তা দেখেন দেবদূত পাড়িক্কেল। ১৭ রান করে দেবদূত শিকার হন ইশান্ত শর্মার। এরপর রজত পাটিদার এবং গ্লেন ম্যাক্সওয়েল দলকে কিছুটা মোমেন্টাম এনে দেন। তবে দুরন্ত ছন্দে থাকা ম্যাক্সওয়েল ব্যাক্তিগত ২৫ রানে অমিত মিশ্রার শিকার হন।
রজত পাটিদার ২২ বলে ৩১ রান করেন। তবে ধুঁকতে থাকা আরসিবিকে কার্যত একা হাতেই এগিয়ে নিয়ে গেলেন প্রোটিয়া তারকা এবি ডিভিলিয়ার্স। ৪২ বলে ৭৫* রানে অপরাজিত থাকলেন তিনি। এবির ইনিংস সাজানো রয়েছে ৩ টি বাউন্ডারি এবং ৫ টি ওভার বাউন্ডারির মাধ্যমে।
ভারতের প্রয়োজন নিরপেক্ষ এবং প্রশ্নমুখী সাংবাদিকতা — যা আপনার সামনে সঠিক খবর পরিবেশন করে। পিপলস রিপোর্টার তার প্রতিবেদক, কলাম লেখক এবং সম্পাদকদের মাধ্যমে বিগত ১০ বছর ধরে সেই চেষ্টাই চালিয়ে যাচ্ছে। এই কাজকে টিকিয়ে রাখতে প্রয়োজন আপনাদের মতো পাঠকদের সহায়তা। আপনি ভারতে থাকুন বা দেশের বাইরে — নিচের লিঙ্কে ক্লিক করে একটি পেইড সাবস্ক্রিপশন নিতে পারেন। স্বাধীন সংবাদমাধ্যমকে বাঁচিয়ে রাখতে পিপলস রিপোর্টারের পাশে দাঁড়ান। পিপলস রিপোর্টার সাবস্ক্রাইব করতে এই লিঙ্কে ক্লিক করুন