

৬২ বল বাকি থাকতেই ১৬৬ রানের লক্ষ্যমাত্রা পূরণ করলো হায়দরাবাদ। ট্রাভিস হেড এবং অভিষেক শর্মার জুটি স্টেডিয়াম জুড়ে শুধু বাউন্ডারির ঝড় ওড়ালেন। এমনকি নিজেদেরই গড়া পুরনো রেকর্ডও ভেঙে ফেললো হায়দরাবাদ।
চলতি আইপিএল-এ যেন অন্য সানরাইজার্স হায়দরাবাদকে দেখছে ক্রিকেট বিশ্ব। যাকে এককথায় বলা চলে বিধ্বংসী। বুধবার লখনউয়ের মুখোমুখি হয়েছিল হায়দরাবাদ। প্রথমে ব্যাট করে ৪ উইকেট হারিয়ে ২০ ওভারে ১৬৫ রান তুলতে সক্ষম হয় লখনউ সুপার জায়ান্ট। জবাবে ব্যাট করতে নেমে ৯.৪ ওভারেই সেই রান সম্পুর্ণ করে ফেলেন হায়দরাবাআদের ব্যাটাররা। একটা সময় মনে হয়েছিল ম্যাচের হাইলাইটস চলছে।
একাধিক রেকর্ড সৃষ্টি হয়েছে এই ম্যাচে। টি-২০ ম্যাচের ইতিহাসে এটাই দ্রুততম রান চেজ (১৫০-র অধিক রানের ক্ষেত্রে)। কারণ ৬২ বল বাকি রেখে ম্যাচ জিতেছে হায়দরাবাদ। এর আগে ২০১৮-১৯ মরসুমে ১৫৭ রান চেজ করতে সক্ষম হয়েছিল বিগ ব্যাশ লিগের ব্রিসবেন। ৬০ বলে সেই রান করেছিল তারা। প্রতিপক্ষ ছিল মেলবোর্ন।
এমনকি প্রথম ১০ ওভারে সর্বোচ্চ রানের মালিকও হলো হায়দরাবাদ। ৯.৪ ওভারে ১৬৭ রান তুললো তারা। এতদিন নর্দাম্পটনশায়ারের বিপক্ষে ওরচেস্টারশায়ারের ১৬২ রানই সর্বোচ্চ ছিল (২০১৮)।
এছাড়া আইপিএল-এ এক মরসুমে সর্বাধিক ছয় মারার রেকর্ডও দখল করলো হায়দরাবাদ। ২০১৮ সালে চেন্নাই এক মরসুমে ১৪৫টি ছয় মেরেছিল। চলতি আইপিএল-এ ১২ ম্যাচেই ১৪৬টি ছয়ের মালিক হলেন প্যাট কামিন্সের দল।
ভারতের প্রয়োজন নিরপেক্ষ এবং প্রশ্নমুখী সাংবাদিকতা — যা আপনার সামনে সঠিক খবর পরিবেশন করে। পিপলস রিপোর্টার তার প্রতিবেদক, কলাম লেখক এবং সম্পাদকদের মাধ্যমে বিগত ১০ বছর ধরে সেই চেষ্টাই চালিয়ে যাচ্ছে। এই কাজকে টিকিয়ে রাখতে প্রয়োজন আপনাদের মতো পাঠকদের সহায়তা। আপনি ভারতে থাকুন বা দেশের বাইরে — নিচের লিঙ্কে ক্লিক করে একটি পেইড সাবস্ক্রিপশন নিতে পারেন। স্বাধীন সংবাদমাধ্যমকে বাঁচিয়ে রাখতে পিপলস রিপোর্টারের পাশে দাঁড়ান। পিপলস রিপোর্টার সাবস্ক্রাইব করতে এই লিঙ্কে ক্লিক করুন