

সুপার কাপ চ্যাম্পিয়ন হয়েছে ইস্টবেঙ্গল। আর তারপর থেকেই মোহনবাগানকে কটাক্ষ করে যাচ্ছেন ইস্টবেঙ্গল সমর্থকদের একাংশ। মোহনবাগান গত আইএসএলে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার পরে আইসিএল ট্রফি প্রথমে যায় মোহনবাগান সুপার জায়ান্ট কর্ণধার সঞ্জীব গোয়েঙ্কার আলিপুরের অফিসে। আর ইস্টবেঙ্গল সুপার কাপ চ্যাম্পিয়ন হওয়ার পরে ট্রফি গেল ইস্টবেঙ্গল ক্লাবেই। এই নিয়েই দুই দলের সমর্থকদের মধ্যে বিতর্ক তৈরি হয়েছে।
ইমামি ইস্টবেঙ্গলের অন্যতম ডিরেক্টর সন্দীপ আগরওয়াল জানান, 'আমরা ক্লাবে ট্রফি আনতে পেরে গর্বিত। ক্লাবের যা গৌরব সমর্থকদের যা ভালোবাসা সেই কারণে ট্রফিটা ওদের। অবশ্যই আমাদের ইমামি অফিসে যাবে ট্রফি। কিন্তু আগে ক্লাবে। আমরা ক্লাবের সঙ্গে আরও অনেকদিন থাকব এবং আরও ভালো দল তৈরী করব।'
২০ বছর আগে এশিয়ান কাপ জয় করার পর কলকাতা বিমানবন্দর থেকে ইস্টবেঙ্গল তাঁবুতে যেভাবে লাল-হলুদ জনতার ঢল নেমেছিল, সুপার কাপ জয় করার পর যেন সেই উন্মাদনার ছবি ফিরে এল - বিমানবন্দর থেকে ইস্টবেঙ্গল তাঁবু পর্যন্ত।
মূল মাঠে রাত আটটায় কেক কাটেন কোচ কুয়াদ্রাত। ঠিক সেই সময়েই গ্যালারি থেকে মাঠে ঢুকে পড়েন হাজার হাজার ইস্টবেঙ্গল সমর্থক। ক্লাব কর্তা থেকে পুলিশ, ভিড় নিয়ন্ত্রণে কার্যত ব্যর্থ হন।
তবে লাল হলুদ সমর্থকরা আগামী ৩ ফেব্রুয়ারি আইএসএল ডার্বির দিকে তাকিয়ে রয়েছেন। প্রত্যাশার পারদ ইতিমধ্যেই চড়তে শুরু হয়ে গেছে। বুধবার থেকে অফলাইন টিকিট দেওয়া হতে পারে।
ভারতের প্রয়োজন নিরপেক্ষ এবং প্রশ্নমুখী সাংবাদিকতা — যা আপনার সামনে সঠিক খবর পরিবেশন করে। পিপলস রিপোর্টার তার প্রতিবেদক, কলাম লেখক এবং সম্পাদকদের মাধ্যমে বিগত ১০ বছর ধরে সেই চেষ্টাই চালিয়ে যাচ্ছে। এই কাজকে টিকিয়ে রাখতে প্রয়োজন আপনাদের মতো পাঠকদের সহায়তা। আপনি ভারতে থাকুন বা দেশের বাইরে — নিচের লিঙ্কে ক্লিক করে একটি পেইড সাবস্ক্রিপশন নিতে পারেন। স্বাধীন সংবাদমাধ্যমকে বাঁচিয়ে রাখতে পিপলস রিপোর্টারের পাশে দাঁড়ান। পিপলস রিপোর্টার সাবস্ক্রাইব করতে এই লিঙ্কে ক্লিক করুন