

নতুন ফুটবলার না নিলেও জানুয়ারির ট্রান্সফার উইন্ডোতে ঘর গোছানোর প্রস্তুতি শুরু ইস্টবেঙ্গলে। ইতিমধ্যেই লাল-হলুদ শিবির থেকে ছেড়ে দেওয়া হল মোবাশির রহমানকে। ইস্টবেঙ্গল থেকে মোবাশিরকে লোনে সই করাল চেন্নাইয়িন এফসি।
অনিরুদ্ধ থাপা চেন্নাইয়ান এফসি ছেড়ে মোহনবাগান সুপার জায়ান্টে আসার পর থেকেই চেন্নাইয়ানের মাঝমাঠ বসে গিয়েছে। একাধিক ফুটবলারকে দলে এনেও সেই চনমনে ভাব দেখা যায়নি। তাই এ বার মাঝমাঠের সমস্যা মেরামতের লক্ষ্যে এফসি লোনে মোবাশিরকে সই করাল চেন্নাইয়ান।
২০১৮ থেকে ২০২২ পর্যন্ত জামশেদপুর এফসি’র হয়ে আইএসএল-এ খেলেছেন মোবাশির। এরপর যোগ দেন ইস্টবেঙ্গলে। চেন্নাইয়ানে যোগ দিয়ে হয়তো আরও বেশিক্ষণ মাঠে থাকার সুযোগ পাবেন, এমনই আশা করছেন মোবাসির।
স্কটিশ কোচের প্রশিক্ষণে এর আগেও খেলেছেন তিনি। সেই কারণেই তাঁকে ভাল করে জানেন চেন্নাইয়ানের কোচ। মোবাসিরকে দলে পাওয়া প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “রহমান ওর প্রতিভার প্রমাণ দিয়েছে জামশেদপুর এফসি ও ইস্টবেঙ্গল এফসি-তে খেলার সময়। জামশেদপুরের কোচ থাকাকালীন ওর সঙ্গে কাজ করেছি। তাই ওঁর গুণগুলো আমার জানা আছে। ওকে পাওয়ায় আমাদের মাঝমাঠ আরও শক্তিশালী হবে”।
মোবাশিরও কোইলের দলে যোগ দিয়ে খুশি। তিনি বলেন, “আওয়েন কোইল আমাকে এর আগে উন্নতি করতে অনেক সাহায্য করেছেন। আবার তাঁরই দলে ফিরে আসতে পেরে ভালই লাগছে। আশা করি, দলের জন্য নিজের সেরাটা দিতে পারব”।
চেন্নাইয়ান এফসি ১২ ম্যাচে ১২ পয়েন্ট নিয়ে আইএসএল ক্রম তালিকায় আপাতত সাত নম্বরে রয়েছে। কলিঙ্গ সুপার কাপে তাদের প্রথম ম্যাচ বৃহস্পতিবার, পাঞ্জাব এফসি-র বিরুদ্ধে।
ভারতের প্রয়োজন নিরপেক্ষ এবং প্রশ্নমুখী সাংবাদিকতা — যা আপনার সামনে সঠিক খবর পরিবেশন করে। পিপলস রিপোর্টার তার প্রতিবেদক, কলাম লেখক এবং সম্পাদকদের মাধ্যমে বিগত ১০ বছর ধরে সেই চেষ্টাই চালিয়ে যাচ্ছে। এই কাজকে টিকিয়ে রাখতে প্রয়োজন আপনাদের মতো পাঠকদের সহায়তা। আপনি ভারতে থাকুন বা দেশের বাইরে — নিচের লিঙ্কে ক্লিক করে একটি পেইড সাবস্ক্রিপশন নিতে পারেন। স্বাধীন সংবাদমাধ্যমকে বাঁচিয়ে রাখতে পিপলস রিপোর্টারের পাশে দাঁড়ান। পিপলস রিপোর্টার সাবস্ক্রাইব করতে এই লিঙ্কে ক্লিক করুন