Bundesliga & Ligue 1: টানা দশম বুন্দেশলিগা খেতাব বায়ার্নের, ফরাসী লীগ নিশ্চিত PSG-র

চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী বুরুশিয়া ডর্টমুন্ডকে ৩-১ গোলে হারিয়ে তিন ম্যাচ হাতে রেখেই জার্মান বুন্দেশলিগার শিরোপা নিশ্চিত করে ফেললো বায়ার্ন মিউনিখ।
বুন্দেশলিগা খেতাব জয় বায়ার্ন মিউনিখের
বুন্দেশলিগা খেতাব জয় বায়ার্ন মিউনিখেরছবি সৌজন্যে বায়ার্ন মিউনিখের টুইটার হ্যান্ডেল

চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী বুরুশিয়া ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে তিন ম্যাচ হাতে রেখেই জার্মান বুন্দেশলিগার শিরোপা নিশ্চিত করে ফেললো বায়ার্ন মিউনিখ। ৩-১ গোলে বুরুশিয়াকে হারিয়ে এই নিয়ে বিগত ১০ মরশুমের ১০ টিতেই শিরোপা জিতলো বাভেরিয়ানরা। ইউরোপের শীর্ষ পাঁচ লীগে টানা ১০ বার শিরোপা জেতার নজির আর কোনো ক্লাবের নেই।

একইদিনে লিওনেল মেসির গোলে দশজনের লেঁসের সাথে ড্র করলেও পিএসজি নিশ্চিত করে ফেলেছে ফরাসী লিগ ওয়ান ২০২১-২২ মরশুমের শিরোপা।

গতরাতে আলিয়াঞ্জ অ্যারেনাতে প্রথম থেকেই গোল মুখি হয়ে ওঠে বায়ার্ন। ম্যাচের ১৫ মিনিটেই জশুয়া কিমিচের কর্নার থেকে পাওয়া বল থেকে দুরন্ত ভলিতে স্বাগতিকদের এগিয়ে দেন সার্জ জিনাব্রি। দ্বিতীয় গোলের জন্যও বেশিক্ষণ অপেক্ষা করতে হয়নি বায়ার্নকে। ৩৪ মিনিটে টমাস মূলারের ক্রস থেকে ওয়ান টাচে গোল করে দলের ব্যবধান দ্বিগুণ করেন রবার্ট লেভনডস্কি।

দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতে এমরি ক্যান পেনাল্টি থেকে গোল করে বুরুশিয়ার হয়ে একটি ব্যবধান কমান। এরপর গোলের অনেকগুলো সুযোগ তৈরি করেছিলেন আর্লিং হলান্ডরা। তবে আর গোলের দেখা পায়নি ডর্টমুন্ড। উল্টে ৮৩ মিনিটের মাথায় জামাল মুসিয়ালার গোলে লীড আরও বাড়িয়ে জয় উদযাপন করেন বাভেরিয়ানরা।

অন্যদিকে ফরাসী লীগে লেঁসের বিপক্ষে ড্র করেই লীগ শিরোপা নিশ্চিত করে ফেলেছে প্যারিস সাঁ জার্মেইন। গোলশূন্য প্রথমার্ধের পর দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতেই লাল গানে কার্ড দেখে দশ জনের দলে পরিণত হয়ে যায় লেঁস। ৬৮ মিনিটে নেইমারের পাস থেকে দশ জনের লেঁসের বিপক্ষে প্যারিসিয়েনদের এগিয়ে দেন লিওনেল মেসি। ৮৮ মিনিটে কোরেন্টিন জেন গোল পরিশোধ করে সমতা ফেরালোও পিএসজির শিরোপা জয় আটকানো যায়নি। ৩৪ ম্যাচে ৭৮ পয়েন্ট নিয়ে চার ম্যাচ হাতে রেখেই শিরোপা নিশ্চিত মেসি-এমবাপ্পে-নেইমারদের। দ্বিতীয় স্থানে থাকা মার্সেইর পয়েন্ট ৩৩ ম্যাচে ৬২।

GOOGLE NEWS-এ Telegram-এ আমাদের ফলো করুন। YouTube -এ আমাদের চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করুন।

Related Stories

No stories found.
logo
People's Reporter
www.peoplesreporter.in