

কাতারে ইতিহাস স্পর্শ করলো বায়ার্ন মিউনিখ। গতরাতে টাইগ্রেস ইউএএনএলকে ১-০ ব্যবধানে হারিয়ে ক্লাব বিশ্বকাপ চ্যাম্পিয়ন হয়েছে বাভেরিয়ানরা। আর এই জয়ের সাথে সাথেই বার্সেলোনার পর দ্বিতীয় দল হিসেবে মরশুমে ঘরোয়া এবং আন্তর্জাতিক মিলিয়ে মোট ছয়টি শিরোপার সবগুলোই অর্জন করলো তারা। ২০০৯ সালে পেপ গার্দিওলার হাত ধরে এই কীর্তি অর্জন করেছিল কাতালান ক্লাবটি। এবার সেই ইতিহাসে হানসি ফ্লিকের হাত ধরে নাম লেখালো জার্মান জায়ান্টরা।
কাতারের এডুকেশন সিটি স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত ক্লাব বিশ্বকাপের ফাইনাল জমে উঠেছিলো দুই দলের আক্রমণ-প্রতিআক্রমণে। মেক্সিকান দল টাইগ্রেস ইউএএনএল বায়ার্নের সাথে কার্যত পাল্লা দিয়েই লড়াই চালিয়ে যায়। যদিও বাভেরিয়ানদের বারংবার আক্রমণে নাজেহাল হতে হয় তাদের।
গোলশূন্য প্রথমার্ধের পর দ্বিতীয়ার্ধের ৫৯ মিনিটে গোলের দেখা পায় হানসি ফ্লিকের দল। পোলিশ সেনসেশন রবার্ট লেভনডস্কির হেড টাইগ্রেস গোলরক্ষক আটকানোর চেষ্টা করলে ফাঁকা জালে বল জড়িয়ে বায়ার্নের হয়ে জয়সূচক গোলটি করেন বেঞ্জামিন পাভার্ড। ফ্রেঞ্চ ডিফেন্ডারের এই একটিমাত্র গোলই ক্লাব বিশ্বকাপের শিরোপা এনে দেয় জার্মান জায়ান্টদের।
ভারতের প্রয়োজন নিরপেক্ষ এবং প্রশ্নমুখী সাংবাদিকতা — যা আপনার সামনে সঠিক খবর পরিবেশন করে। পিপলস রিপোর্টার তার প্রতিবেদক, কলাম লেখক এবং সম্পাদকদের মাধ্যমে বিগত ১০ বছর ধরে সেই চেষ্টাই চালিয়ে যাচ্ছে। এই কাজকে টিকিয়ে রাখতে প্রয়োজন আপনাদের মতো পাঠকদের সহায়তা। আপনি ভারতে থাকুন বা দেশের বাইরে — নিচের লিঙ্কে ক্লিক করে একটি পেইড সাবস্ক্রিপশন নিতে পারেন। স্বাধীন সংবাদমাধ্যমকে বাঁচিয়ে রাখতে পিপলস রিপোর্টারের পাশে দাঁড়ান। পিপলস রিপোর্টার সাবস্ক্রাইব করতে এই লিঙ্কে ক্লিক করুন