নিষিদ্ধ ড্রাগ নেওয়ায় দশ মাসের জন্য নির্বাসিত বাংলাদেশী পেসার

আইসিসির অ্যান্টি ডোপিং আচরণ বিধির ২.১ ধারা লঙ্ঘন করেছেন শহীদুল। চলতি বছরের ৪ মার্চ শহীদুলের ডোপ টেস্টে ক্লোমিফেন নামক একটি পদার্থ ধরা পড়ে। যা ওয়ার্ল্ড অ্যান্টি ডোপিং এজেন্সি দ্বারা নিষিদ্ধ।
শহীদুল ইসলাম
শহীদুল ইসলামফাইল ছবি
Published on

নিষিদ্ধ ড্রাগ নেওয়ার দশ মাস সব ধরনের ক্রিকেট থেকে নির্বাসিত হলেন বাংলাদেশী পেসার শহীদুল ইসলাম। গত ২৮ মে থেকে তাঁর নির্বাসন শুরু হলেও আজ ইন্টারন্যাশনাল ক্রিকেট কাউন্সিল(ICC) আনুষ্ঠানিক ভাবে নিষেধাজ্ঞার খবর জানিয়েছে।

আইসিসির অ্যান্টি ডোপিং আচরণ বিধির ২.১ ধারা লঙ্ঘন করেছেন শহীদুল। জানা গিয়েছে, চলতি বছরের ৪ মার্চ শহীদুলের ডোপ টেস্টে ক্লোমিফেন নামক একটি পদার্থ ধরা পড়ে। যা ওয়ার্ল্ড অ্যান্টি ডোপিং এজেন্সি দ্বারা নিষিদ্ধ।

বাংলাদেশের হয়ে এখনও পর্যন্ত একটি টি-টোয়েন্টি ম্যাচ খেলা শহীদুল পুনরায় ক্রিকেটে প্রত্যাবর্তন করতে পারবেন ২০২৩ সালের ২৮ মার্চ।

আইসিসির তরফ থেকে শহীদুলকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছিলো, তিনি স্বেচ্ছায় এই ড্রাগ সেবন করেছেন কিনা। শহীদুল জানান স্বেচ্ছায় তিনি গ্রহণ করেননি। সাধারণত থেরাপিস্টরা যে ওষুধ সেবন করতে বলেন তার মধ্যে এই পদার্থটি পাওয়া যায়। তাই অসাবধানবসত শহীদুলের শরীরে তা প্রবেশ করেছে বলে মেনে নিয়েছে বিশ্ব ক্রিকেটের সর্বোচ্চ সংস্থা।

স্বাধীন সংবাদমাধ্যমকে বাঁচিয়ে রাখতে পিপলস রিপোর্টারের পাশে দাঁড়ান। পিপলস রিপোর্টার সাবস্ক্রাইব করতে এই লিঙ্কে ক্লিক করুন

Related Stories

No stories found.
logo
People's Reporter
www.peoplesreporter.in