

স্বপ্ন দেখিয়েছিলেন দীর্ঘদিন পরে ইস্টবেঙ্গলকে ট্রফি দেওয়ার। কিন্তু পারলেন না ইস্টবেঙ্গলের স্প্যানিশ কোচ কার্লোস কুয়াদ্রাত। রানার্স হয়েই সন্তুষ্ট থাকতে হল শতবর্ষ প্রাচীন ক্লাবকে।
রবিবারের ডুরান্ড ফাইনালে ১-০ গোলে চিরপ্রতিপক্ষ মোহনবাগানের বিরুদ্ধে ১-০ গোলে হারে ইস্টবেঙ্গল। আর ম্যাচের শেষে মোহনবাগানকে খোঁচা দিয়ে কুয়াদ্রাত জানালেন - 'সব দল ৩০ জন ফুটবলারকে খেলিয়েছে। কিন্তু মোহনবাগান ৩৪ জনকে খেলিয়েছে। এরপর থেকে আমরাও তাই করব।'
তাঁর কথায় - 'আমার দল ফাইনালে পৌঁছনোয় আমি খুশি। ছেলেদের পারফরম্যান্সেও। ওরা লড়াই করেছে। যথেষ্ট ভাল খেলেছে। আমাদের পাশে থাকার জন্য সমর্থকদেরও ধন্যবাদ। আমরা সমর্থকদের জন্য ট্রফি জিততে চেয়েছিলাম। না পেরে খুবই হতাশ। পরবর্তীকালে ট্রফি জেতার চেষ্টা করব। তবে কোয়ালিটি অবশ্যই পার্থক্য গড়ে দেয়।'
এদিন ম্যাচের শেষ ৪০ মিনিট দশ জনে খেলেও রীতিমতো লড়াকু জয় পেয়েছে মোহনবাগান। তিন সপ্তাহ আগে ডার্বিতে হেরে যায় তারা। সেই হারের বদলা নিয়ে রবিবার সন্ধ্যায় ১৭তম ডুরান্ড কাপ জিতল গঙ্গাপাড়ের ক্লাব।
গত ডার্বিতে হারের ফলে মোহনাবাগানের কোয়ার্টার ফাইনালে ওঠাই অনিশ্চিত হয়ে পড়ে। কিন্তু নিজেদের গোলসংখ্যা ও অন্য দলের ফলের ভিত্তিতে তারা নক আউটে পৌঁছয় এবং টানা চার ম্যাচে জিতে শেষ পর্যন্ত চ্যাম্পিয়নের খেতাব জিতে নিল হুয়ান ফেরান্দোর দল।
ভারতের প্রয়োজন নিরপেক্ষ এবং প্রশ্নমুখী সাংবাদিকতা — যা আপনার সামনে সঠিক খবর পরিবেশন করে। পিপলস রিপোর্টার তার প্রতিবেদক, কলাম লেখক এবং সম্পাদকদের মাধ্যমে বিগত ১০ বছর ধরে সেই চেষ্টাই চালিয়ে যাচ্ছে। এই কাজকে টিকিয়ে রাখতে প্রয়োজন আপনাদের মতো পাঠকদের সহায়তা। আপনি ভারতে থাকুন বা দেশের বাইরে — নিচের লিঙ্কে ক্লিক করে একটি পেইড সাবস্ক্রিপশন নিতে পারেন। স্বাধীন সংবাদমাধ্যমকে বাঁচিয়ে রাখতে পিপলস রিপোর্টারের পাশে দাঁড়ান। পিপলস রিপোর্টার সাবস্ক্রাইব করতে এই লিঙ্কে ক্লিক করুন