

ফের রাজ্য খাদ্য সুরক্ষার নিরিখে শীর্ষ স্থান অধিকার করেছে কেরালা। দ্বিতীয় স্থান অধিকার করেছে তামিলনাড়ু। এই তথ্য পেশ করেছে FSSAI (Food Safety and Standards Authority of India)।
সম্প্রতি ষষ্ঠতম রাজ্য খাদ্য সুরক্ষার তালিকা প্রকাশ করেছেন FSSAI, যেখানে উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী জেপি নাড্ডা। খাদ্য সুরক্ষা মূলত রাজ্য এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলিকে পাঁচটি যোগ্যতামানে বিচার করে। সেগুলি হল - মানব সম্পদ ও প্রাতিষ্ঠানিক তথ্য, খাদ্য পরীক্ষা-পরিকাঠামো ও নজরদারি, প্রশিক্ষণ এবং সক্ষমতা বৃদ্ধি, উপভোক্তা বৃদ্ধি এবং কমপ্লিয়েন্স । এই ৫টি যোগ্যতামানের উপর ভিত্তি করেই তালিকা নির্ধারণ করা হয়।
২০২৩-র পর ২০২৪ সালেও শীর্ষ স্থান দখল করল কেরালা। অন্যদিকে এই তালিকায় উন্নতি করল তামিলনাড়ু। গত বছর তৃতীয় স্থানে নেমেছিল দক্ষিণ ভারতের এই রাজ্য। জম্মু ও কাশ্মীর রয়েছে তৃতীয় স্থানে। চতুর্থ স্থানে গুজরাট এবং পঞ্চম স্থানে নাগাল্যান্ড রয়েছে। ২০২৩ সালে দ্বিতীয় স্থানে ছিল পাঞ্জাব।
কেরালার স্বাস্থ্যমন্ত্রী বীণা জর্জ লেখেন, "খাদ্য নিরাপত্তা পরিদর্শন, নমুনা সংগ্রহ, নমুনা পরীক্ষা, প্রসিকিউশন মামলা, এল-অনুমোদিত ল্যাবের সংখ্যা, ল্যাবে পরীক্ষার উৎকর্ষতা, মোবাইল ল্যাবগুলির কার্যকারিতা, প্রশিক্ষণ এবং সচেতনতামূলক কার্যক্রম ইত্যাদি জাতীয় খাদ্য নিরাপত্তা সূচকে কেরালাকে প্রথম স্থানে নিয়ে এসেছে। খাদ্য নিরাপত্তা বিভাগের সকল কর্মচারীদের অভিনন্দন"।
২০২২ সালে রাজ্য খাদ্য সুরক্ষার তালিকায় শীর্ষ স্থানে ছিল তামিলনাড়ু। দ্বিতীয় স্থানে ছিল কেরালা এবং তৃতীয় স্থান পেয়েছিল গুজরাট।
২০২১ সালে গুজরাট শীর্ষ স্থানে ছিল। ওই বছর কেরালা ছিল দ্বিতীয় স্থানে এবং তামিলনাড়ু ছিল তৃতীয় স্থানে।
ভারতের প্রয়োজন নিরপেক্ষ এবং প্রশ্নমুখী সাংবাদিকতা — যা আপনার সামনে সঠিক খবর পরিবেশন করে। পিপলস রিপোর্টার তার প্রতিবেদক, কলাম লেখক এবং সম্পাদকদের মাধ্যমে বিগত ১০ বছর ধরে সেই চেষ্টাই চালিয়ে যাচ্ছে। এই কাজকে টিকিয়ে রাখতে প্রয়োজন আপনাদের মতো পাঠকদের সহায়তা। আপনি ভারতে থাকুন বা দেশের বাইরে — নিচের লিঙ্কে ক্লিক করে একটি পেইড সাবস্ক্রিপশন নিতে পারেন। স্বাধীন সংবাদমাধ্যমকে বাঁচিয়ে রাখতে পিপলস রিপোর্টারের পাশে দাঁড়ান। পিপলস রিপোর্টার সাবস্ক্রাইব করতে এই লিঙ্কে ক্লিক করুন