ভারতের ধনীতম ব্যক্তির তালিকায় শীর্ষে মুকেশ আম্বানি, চতুর্থ স্থানে উঠে এলেন গৌতম আদানি

মুকেশ আম্বানি ও গৌতম আদানি
মুকেশ আম্বানি ও গৌতম আদানি ফাইল ছবি সংগৃহীত
Published on

ভারতে এই মুহূর্তে ৮২৮ জন ১০০০ কোটি টাকা বা তার বেশি পরিমাণ সম্পত্তির মালিক। ৩১ আগস্ট পর্যন্ত করা ওই হিসেব অনুসারে তালিকার শীর্ষে ৬৩ বছর বয়সী শিল্পপতি মুকেশ আম্বানি। সাম্প্রতিক সময়ে যাঁর সম্পদের বৃদ্ধি হয়েছে ৭৩ শতাংশ। বর্তমানে তাঁর মোট সম্পদের পরিমাণ ৬,৫৮,৪০০ কোটি টাকা। টানা ৯ বছর তিনি এই তালিকার শীর্ষে রইলেন। করোনা পরিস্থিতিতেও এই হিসেবে কোনো হেরফের হয়নি।

এই তালিকায় নাম আছে আদানি গোষ্ঠীর গৌতম আদানির। সাম্প্রতিক সময়ে যার সম্পদ বেড়েছে ৪৮ শতাংশ। তিনি এই তালিকায় দুই ধাপ টপকে চার নম্বরে উঠে এসেছেন। তাঁর মোট সম্পদের পরিমাণ ১,৪০,২০০ কোটি টাকা।

আইআইএফএল ওয়েলথ হুরুন ইন্ডিয়া রিচ লিস্ট ২০২০ অনুসারে দ্বিতীয় ধনীর তালিকায় আছেন হিন্দুজা গোষ্ঠী। যাঁদের মোট সম্পদের পরিমাণ ১,৪৩,৭০০ কোটি টাকা। যদিও এই সময়ে তাঁর সম্পদ কমেছে ২৩ শতাংশ।

তালিকায় তৃতীয় স্থানে আছেন এইচসিএল-এর শিব নাদার এবং তাঁর পরিবার। যাঁদের মোট সম্পত্তির পরিমাণ ১,৪১,৭০০ কোটি টাকা। সম্পদের বৃদ্ধির পরিমাণ ৩৪ শতাংশ।

তালিকায় পঞ্চম স্থানে উইপ্রোর আজিম প্রেমজি। যার সাম্প্রতিক সময়ে সম্পদ কমেছে ২ শতাংশ। মোট সম্পত্তির পরিমাণ ১,১৪,৪০০ কোটি টাকা। তিনি এই তালিকায় দুই ধাপ নীচে নেমেছেন।

সেরাম ইন্সটিটিউট অফ ইন্ডিয়ার সাইরাস এস পুনাওয়ালা ৬ শতাংশ সম্পদ বৃদ্ধি করে তালিকায় ৬ নম্বরে স্থান পেয়েছেন। তাঁর মোট সম্পদ ৯৪,৩০০ কোটি টাকার।

সম্পদের উল্লেখযোগ্য বৃদ্ধি হয়েছে এভিনিউ সুপারমার্কেট গোষ্ঠীর রাধাকিষাণ দামানি ও তাঁর পরিবারের। ৫৬ শতাংশ সম্পদ বেড়ে যাঁদের মোট সম্পদের পরিমাণ ৮৭,২০০ কোটি টাকা। তিনি তালিকায় ৬ ধাপ উঠে এসে ৭ নম্বরে স্থান পেয়েছেন।

কোটাক মাহিন্দ্রা ব্যাঙ্ক-এর উদয় কোটাকের সম্পদ কমেছে ৮ শতাংশ। ১ ধাপ নীচে নেমে তিনি স্থান পেয়েছেন ৮ নম্বরে। তাঁর মোট সম্পদ ৮৭,০০০ কোটি টাকা।

সান ফার্মাসিউটিক্যালস-এর দিলীপ সিংভি ১৭ শতাংশ সম্পদ বৃদ্ধি করে দু ধাপ উঠে স্থান পেয়েছেন ৯ নম্বরে। যার মোট সম্পদ ৮৪,০০০ কোটি টাকা।

SUPPORT PEOPLE'S REPORTER

ভারতের প্রয়োজন নিরপেক্ষ এবং প্রশ্নমুখী সাংবাদিকতা — যা আপনার সামনে সঠিক খবর পরিবেশন করে। পিপলস রিপোর্টার তার প্রতিবেদক, কলাম লেখক এবং সম্পাদকদের মাধ্যমে বিগত ১০ বছর ধরে সেই চেষ্টাই চালিয়ে যাচ্ছে। এই কাজকে টিকিয়ে রাখতে প্রয়োজন আপনাদের মতো পাঠকদের সহায়তা। আপনি ভারতে থাকুন বা দেশের বাইরে — নিচের লিঙ্কে ক্লিক করে একটি পেইড সাবস্ক্রিপশন নিতে পারেন। স্বাধীন সংবাদমাধ্যমকে বাঁচিয়ে রাখতে পিপলস রিপোর্টারের পাশে দাঁড়ান। পিপলস রিপোর্টার সাবস্ক্রাইব করতে এই লিঙ্কে ক্লিক করুন

Related Stories

No stories found.
logo
People's Reporter
www.peoplesreporter.in