২০২১-২২ অর্থবর্ষের কেন্দ্রীয় বাজেট, নির্মলা সীতারামণের সামনে অর্থনীতির হাল ফেরানোর চ্যালেঞ্জ
গ্রাফিক্স - সুমিত্রা নন্দন

২০২১-২২ অর্থবর্ষের কেন্দ্রীয় বাজেট, নির্মলা সীতারামণের সামনে অর্থনীতির হাল ফেরানোর চ্যালেঞ্জ

কেন্দ্রীয় বাজেট - সংসদ থেকে সরাসরি - সৌজন্যে - পি আই বি

শেষ হল কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামণের বাজেট বক্তৃতা।

সব শ্রমিকের জন্য ই এস আই।

পেনশনে কর কাটা হবে না।

শেষ কয়েক মাসে রেকর্ড জি এস টি আদায় হয়েছে।

৭৫ বছর বা তার বেশি বয়সের সিনিয়র সিটিজেনদের জন্য কোনো ট্যাক্স রিটার্ন জমা দিতে হবে না।

২০২১-২২ সালে ফিসক্যাল ডেফিসিট এস্টিমেট জিডিপির ৬.৮%। ২০২০-২১-এ ফিসক্যাল ডেফিসিট জিডিপির ৯.৫%।

পশ্চিমবঙ্গ এবং আসামের চা শ্রমিকদের উন্নয়নের জন্য ১ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দের প্রস্তাব।

দেশে আসন্ন জনগণনা এই প্রথম ডিজিটালি করা হবে।

জম্মু ও কাশ্মীরে গ্যাস পাইপ লাইন প্রোজেক্ট।

স্বচ্ছ ভারত মিশনের জন্য ১,১৪,৬৭৮ কোটি টাকা বরাদ্দের প্রস্তাব।

৭৫০ নতুন একলব্য মডেল স্কুল গঠনের প্রস্তাব।

লেহ-তে কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয় গঠনের প্রস্তাব।

গণ পরিবহণে বরাদ্দ ১৮ হাজার কোটি টাকা।

ব্যাঙ্কে স্থায়ী আমানতে সুরক্ষা বীমা ১ লক্ষ টাকা থেকে বেড়ে ৫ লক্ষ টাকা।

রেলে ১ লক্ষ ১০ হাজার কোটি বরাদ্দের প্রস্তাব।

গম চাষিদের এম এস পি বাবদ ৭৫ হাজার কোটি টাকা দেওয়া হয়েছে ২০২০-২১ অর্থবর্ষে। জানালেন নির্মলা সীতারামণ।

ইনস্যুরেন্স-এ এফডিআই-এর সীমা ৪৯% থেকে বাড়িয়ে ৭৪% করার প্রস্তাব।

সরকার কৃষকদের উন্নতিতে বদ্ধপরিকর।

নির্মলা সীতারামণের বাজেট বক্তৃতা চলাকালীন সংসদে কৃষি আইন বাতিলের দাবীতে বিরোধীদের শ্লোগান।

২০২১-২২-এ ১.৭৫ লক্ষ কোটি টাকা বিলগ্নীকরণের লক্ষ্যমাত্রা।

আগের বছরে যে যে সংস্থার বিলগ্নীকরণের ঘোষণা করা হয়েছে তার সবগুলোই সম্পন্ন করা হবে ২০২১-২২-এ।

সেনসেক্স বাড়লো ৯২৯.৫৪ পয়েন্ট। নিফটি বেড়েছে ২৬২.৩০ পয়েন্ট।

২০২১-২২ এ এয়ার ইন্ডিয়া সহ বিভিন্ন সংস্থার বিলগ্নীকরণ সম্পন্ন করা হবে।

২০২১-২২ এ এলআইসি-র আইপিও।

সরকারি ব্যাঙ্কে রি ক্যাপিটালাইজেশনের জন্য ২০ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দের প্রস্তাব।

ইনস্যুরেন্স আইনে সংশোধনীর প্রস্তাব।

সোলার এনার্জির উন্নয়নের জন্য ১০০০ কোটি টাকা বরাদ্দের প্রস্তাব।

বায়ুদূষণ প্রতিরোধে ৪২টি আরবান সেন্টারকে ২,২১৭ কোটি টাকা বরাদ্দের প্রস্তাব।

আত্মনির্ভর সুস্থ ভারত যোজনায় ৬৪,১৮০ কোটি টাকা বরাদ্দের প্রস্তাব।

অর্থনৈতিক সংস্থার উন্নয়নে ২০ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দের প্রস্তাব।

২০টি বড় শহরে গড়ে তোলা হবে স্বাস্থ্য প্রতিষ্ঠান।

কোভিড প্রতিষেধকের জন্য ৩৫ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ করা হবে।

স্বাস্থ্যখাতে ২ লক্ষ ৮৩ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দের প্রস্তাব।

জাতীয় সড়ক নির্মাণের কাজ বেসরকারি সংস্থার হাতে তুলে দেওয়া হবে। থাকবে বিদেশী বিনিয়োগের সুযোগ।

উন্নত পরিকাঠামোর জন্য দীর্ঘমেয়াদী ঋণের ব্যবস্থা।

এবারে যে বাজেট পেশ হচ্ছে তা আগে কখনও দেখা যায়নি বলে সংসদে জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামণ।

বাজেট পেশ করছেন অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামণ।

খুব শীঘ্রই দেশে আরও দুটি টিকা - জানালেন নির্মলা সীতারামণ।

জানুয়ারি মাসে রেকর্ড পরিমাণ জিএসটি আদায়

কেন্দ্রীয় অর্থ মন্ত্রকের তথ্য অনুসারে জানুয়ারি মাসে দেশে জিএসটি সংগ্রহ হয়েছে প্রায় ১.২০ লক্ষ কোটি টাকা। যা সর্বকালীন রেকর্ড। কেন্দ্রীয় অর্থ মন্ত্রকের বিবৃতি অনুযায়ী ২০২১ সালের জানুয়ারি মাসে জিএসটি আদায়ের পরিমাণ রেকর্ড ছুঁয়েছে। জানুয়ারির ৩১ তারিখ সন্ধ্যে ৬টা পর্যন্ত জিএসটি আদায় হয়েছে ১,১৯,৮৪৭ কোটি টাকা।

গতবছরের জানুয়ারি মাসের তুলনায় এই বৃদ্ধির হার ৮ শতাংশ। গতবছরের জানুয়ারি মাসে জিএসটি আদায় হয়েছিলো ১.১ লক্ষ কোটি টাকা। করোনা পরবর্তী পরিস্থিতিতে বিপুল পরিমাণ জিএসটি আদায়কে অর্থনীতির ঘুরে দাঁড়ানোর ইঙ্গিত বলেই দাবী সরকারের।

বাজেট নিয়ে আশাবাদী শেয়ার বাজার

বাজেট নিয়ে আশাবাদী শেয়ার বাজার। সোমবার সকালে সেনসেক্স বেড়েছে ৪৮০.০০ পয়েন্ট এবং নিফটি বেড়ে আছে ১১৮.২০ পয়েন্ট। এদিন বাজার খোলার সময় সেনসেক্স ছিলো ৪৬,৬১৭.৯৫ পয়েন্টে। অন্যদিকে নিফটি ছিলো ১৩,৭৫৮.৬০ পয়েন্টে।

আর কিছুক্ষণ পরেই সাধারণ বাজেট ঘোষণা। আজ বেলা ১১টা থেকে ২০২১-২২ অর্থবর্ষের কেন্দ্রীয় বাজেট পেশ করবেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন। ইতিমধ্যেই অর্থমন্ত্রক দপ্তরে পৌঁছে গেছেন তিনি। এখান থেকে রাষ্ট্রপতি ভবনের উদ্দেশ্যে রওনা দেবেন তিনি।

নিয়ম অনুযায়ী, রাষ্ট্রপতি এবং তাঁর কর্মকর্তাদের কাছে বাজেট এবং এর বৈশিষ্ট্যগুলো ব‍্যাখ‍্যা করবেন। ফিনান্স বিল বা অর্থ বিলে রাষ্ট্রপতির স্বাক্ষরের পর সংসদে আসবেন নির্মলা সীতারামন। বাজেট পেশ করার জন্য মন্ত্রিপরিষদের অনুমোদন চাইবেন তিনি। মন্ত্রিপরিষদের সম্মতির পর ১১টা থেকে লোকসভায় বাজেট পেশ করবেন তিনি।

দেশে করোনা মহামারীর পর এটাই প্রথম কেন্দ্রীয় বাজেট। যে মহামারীর ফলে দেশের অর্থনীতিতে জোর ধাক্কা লেগেছে। মহামারীর সময় প্রায় ১৪ কোটি মানুষ কাজ হারিয়েছেন বলে অভিযোগ বিরোধীদের। এই পরিস্থিতিতে কীভাবে কর্মসংস্থান বাড়ানো হবে তার দিশার আশায় সাধারণ মানুষ।

SUPPORT PEOPLE'S REPORTER

ভারতের প্রয়োজন নিরপেক্ষ এবং প্রশ্নমুখী সাংবাদিকতা — যা আপনার সামনে সঠিক খবর পরিবেশন করে। পিপলস রিপোর্টার তার প্রতিবেদক, কলাম লেখক এবং সম্পাদকদের মাধ্যমে বিগত ১০ বছর ধরে সেই চেষ্টাই চালিয়ে যাচ্ছে। এই কাজকে টিকিয়ে রাখতে প্রয়োজন আপনাদের মতো পাঠকদের সহায়তা। আপনি ভারতে থাকুন বা দেশের বাইরে — নিচের লিঙ্কে ক্লিক করে একটি পেইড সাবস্ক্রিপশন নিতে পারেন। স্বাধীন সংবাদমাধ্যমকে বাঁচিয়ে রাখতে পিপলস রিপোর্টারের পাশে দাঁড়ান। পিপলস রিপোর্টার সাবস্ক্রাইব করতে এই লিঙ্কে ক্লিক করুন

logo
People's Reporter
www.peoplesreporter.in