Monsoon: শুক্রবারই কেরালায় প্রবেশ করতে পারে বর্ষা, পূর্বাভাস মৌসম ভবনের

এবার কেরালাতে বর্ষা ১০ বা ১১ জুন ঢুকবে। আপাতত আলিপুর আবহওয়া দপ্তরের সতর্কতা মাথায় রেখেই বাইরে বেরোতে হবে রাজ্যবাসীকে।
প্রতীকী ছবি
প্রতীকী ছবি
Published on

চলতি সপ্তাহের শুক্রবারে কেরালায় প্রবেশ করতে পারে বর্ষা। আর তাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে আরব সাগরে তৈরি হওয়া ঘূর্ণিঝড়। এমনটাই পূর্বাভাস মৌসম ভবনের।

অন্য বছরের তুলনায় কেরালায় এই বছর অনেকটাই দেরিতে ঢুকছে বর্ষা। যার জেরে বাংলাতেও একই অবস্থা। তীব্র তাপপ্রবাহের শিকার হচ্ছে বঙ্গবাসী। তবে মৌসম ভবনের পূর্বাভাসে কিছুটা হলেও স্বস্তি খুঁজে পাচ্ছে বাংলার মানুষ। মৌসম ভবন সূত্রে খবর, ঘূর্ণিঝড় প্রায় সমস্ত জলীয় বাষ্প টেনে নেওয়ায় মৌসুমি বায়ু প্রবেশে বাধা পাচ্ছে। কিছুদিনের মধ্যেই বর্ষা সৃষ্টির অনুকূল পরিবেশ তৈরি হয়ে যাবে। এই বছর প্রায় ১০ দিন দেরিতে কেরালায় বর্ষা ঢুকছে।

মৌসম ভবন আরও জানিয়েছে, কেরালার পাশাপাশি মালদ্বীপ, লাক্ষাদ্বীপেও মৌসুমি বায়ু প্রবেশ করবে। ফলে ওই স্থানগুলিতেও বৃষ্টিপাত হবে।

সাধারণত দক্ষিণবঙ্গে ১১ জুনের মধ্যে বর্ষা ঢুকে যায়। কিন্তু এবার কেরালাতেই বর্ষা ১০ বা ১১ জুন ঢুকবে। আপাতত আলিপুর আবহওয়া দপ্তরের সতর্কতা মাথায় রেখেই বাইরে বেরোতে হবে রাজ্যবাসীকে।

আলিপুর আবহাওয়া দপ্তর জানিয়েছে, ১০ জুন পর্যন্ত রাজ্যের বিভিন্ন জেলায় দাবদাহ চলবে। তাপমাত্রা বাড়তে পারে ৩-৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত। এমনকি, এই ৫ দিন রাজ্যজুড়ে শুষ্ক গরম হাওয়া বইতে পারে বলে সকলকে সতর্ক করেছে আবহাওয়া দপ্তর। বুধ এবং বৃহস্পতিবার কলকাতায় মাঝারি বৃষ্টির পূর্বাভাসও দিয়েছে। তবে, স্বস্তি ফিরবে না বলে জানিয়েছে আলিপুর আবহাওয়া দফতর।

আবহাওয়া দপ্তর আরও জানিয়েছে, ১১ তারিখ থেকে উত্তরবঙ্গে বৃষ্টি বাড়বে। দার্জিলিং জলপাইগুড়ি, কোচবিহার, আলিপুরদুয়ার এবং কালিম্পং এই পাঁচটি জেলার দু এক জায়গায় ভারী বৃষ্টি সতর্কতা জারি করা হয়েছে। ১১ তারিখ পর্যন্ত কলকাতার ক্ষেত্রেও গরম এবং আর্দ্রতা জনক পরিস্থিতি থাকবে। ১১ তারিখের পর থেকে বজ্রবিদ্যুৎ সহ বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে।

প্রতীকী ছবি
১০ জুন পর্যন্ত রাজ্যে তীব্র দাবদাহের সতর্কতা! তাপমাত্রা বাড়তে পারে ৫ ডিগ্রি পর্যন্ত
প্রতীকী ছবি
১০০ দিনের কাজের টাকা বন্ধ কেন?‌ ১৪ দিনের মধ্যে কেন্দ্রের জবাব তলব কলকাতা হাই কোর্টের

SUPPORT PEOPLE'S REPORTER

ভারতের প্রয়োজন নিরপেক্ষ এবং প্রশ্নমুখী সাংবাদিকতা — যা আপনার সামনে সঠিক খবর পরিবেশন করে। পিপলস রিপোর্টার তার প্রতিবেদক, কলাম লেখক এবং সম্পাদকদের মাধ্যমে বিগত ১০ বছর ধরে সেই চেষ্টাই চালিয়ে যাচ্ছে। এই কাজকে টিকিয়ে রাখতে প্রয়োজন আপনাদের মতো পাঠকদের সহায়তা। আপনি ভারতে থাকুন বা দেশের বাইরে — নিচের লিঙ্কে ক্লিক করে একটি পেইড সাবস্ক্রিপশন নিতে পারেন। স্বাধীন সংবাদমাধ্যমকে বাঁচিয়ে রাখতে পিপলস রিপোর্টারের পাশে দাঁড়ান। পিপলস রিপোর্টার সাবস্ক্রাইব করতে এই লিঙ্কে ক্লিক করুন

Related Stories

No stories found.
logo
People's Reporter
www.peoplesreporter.in