

তৃণমূলের নির্বাচিত বিধায়কদের বিরুদ্ধে অসহযোগিতার অভিযোগ আনল তৃণমূল সংখ্যালঘু সেলের সদস্যরা। জেলা তৃণমূল মাইনোরেটি সেলের পক্ষ থেকে আয়োজিত একটি সভার মধ্য দিয়ে এমনই এক গুরুতর আভিযোগ তুলে ধরেন সংগঠনের কর্মকর্তারা।
জেলা তৃণমূল মাইনোরেটি সেলের সভাপতি মোসারফ হোসেন একটি সাংবাদিক সম্মেলন করে বলেন, বিধানসভা নির্বাচনের পর থেকে তারা কোনও গুরুত্ব পাচ্ছেন না। জলপাইগুড়ি জেলার সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের মানুষদের সঙ্গে যোগাযোগ করছেন না নবনির্বাচিত বিধায়করা। বলেন, তৃণমূল প্রার্থীদের জেতানোর জন্য অনেক পরিশ্রম করেছেন তারা। অথচ জেতার পর আজ পর্যন্ত সেই বিধায়করা তাদের সাথে কোনও ধরনের আলোচনা করেনি।
জলপাইগুড়ির সংখ্যালঘু ছাত্রদের উচ্চ শিক্ষার জন্য একটি কমিউনিটি হল গড়ে তোলার দাবি করেন জেলা তৃণমূল মাইনোরেটি সেলের কর্মকর্তারা। বিষয়টি নিয়ে জলপাইগুড়ি সদর বিধানসভা কেন্দ্রের বিধায়ক ডাঃ প্রদীপকুমার বর্মা বলেন বিধয়ক নির্বিচিত হবার পর থেকে তিনি প্রায় দুই মাস করোনায় আক্রান্ত হয়ে অসুস্থ ছিলেন। এজন্য কারও সাথে যোগাযোগ করে উঠতে পারেননি। বিধানসভা নির্বাচনে তাকে জেতানোর জন্য জেলা মাইনোরেটি সেলকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানিয়েছেন জলপাইগুড়ি সদর বিধানসভা কেন্দ্রের বিধায়ক ডাঃ প্রদীপকুমার বর্মা।
ভারতের প্রয়োজন নিরপেক্ষ এবং প্রশ্নমুখী সাংবাদিকতা — যা আপনার সামনে সঠিক খবর পরিবেশন করে। পিপলস রিপোর্টার তার প্রতিবেদক, কলাম লেখক এবং সম্পাদকদের মাধ্যমে বিগত ১০ বছর ধরে সেই চেষ্টাই চালিয়ে যাচ্ছে। এই কাজকে টিকিয়ে রাখতে প্রয়োজন আপনাদের মতো পাঠকদের সহায়তা। আপনি ভারতে থাকুন বা দেশের বাইরে — নিচের লিঙ্কে ক্লিক করে একটি পেইড সাবস্ক্রিপশন নিতে পারেন। স্বাধীন সংবাদমাধ্যমকে বাঁচিয়ে রাখতে পিপলস রিপোর্টারের পাশে দাঁড়ান। পিপলস রিপোর্টার সাবস্ক্রাইব করতে এই লিঙ্কে ক্লিক করুন