

মুরগির দামে মধ্যবিত্তের মাথায় হাত পড়েছে। আকাশছোঁয়া দাম মুরগির। কাটা মুরগীর কেজি বিক্রি হচ্ছে ২৫০ টাকায়। কোথাও আবার দাম ছাড়িয়েছে ২৭০ টাকা।জনসাধারণের আশঙ্কা, এইভাবে মূল্যবৃদ্ধি হতে থাকলে শীঘ্রই ট্রিপল সেঞ্চুরি হাঁকাবে মুরগির দাম। সেক্ষেত্রে পাতে গরম ভাতে তুলতুলে মাংস পেতে চাইলে বুকপকেটে ব্যথা যে ধরবেই, তা বলার অপেক্ষা রাখে না।
কিন্তু কেন এত দাম? বিক্রেতারা বলছেন, অতিবৃষ্টির ফলে জোগান বড়ই কম। তার ওপরে আবার পেট্রোলের দাম বেড়েছে। এই সব কারণেই ইচ্ছা থাকলেও দাম কমাতে পারছেন না বিক্রেতারা। যার জেরে কমছে বিক্রি, সমস্যায় পড়ছেন ক্রেতা-বিক্রেতা দুইপক্ষই৷ তবে মুরগির এরূপ দামবৃদ্ধি এই প্রথম নয়।
চলতি বছরের মে মাসেও ২৫০ ছাড়িয়েছিল মুরগির মাংসের দাম। জানা গিয়েছিল কোভিডের জেরেই এই মূল্যবৃদ্ধি। এরপর মারণ ভাইরাসের দ্বিতীয় ঢেউয়ের রেশ কেটেছে৷ মাঝে দামও কমেছিল। মফস্বলে ১৮০-২২০ র মধ্যে ঘোরাফেরা করছিল মুরগির দাম। তবে এবার ফের দাম বাড়ায় মাথায় হাত পড়েছে আমজনতার।
এমনিতেই করোনার হাত থেকে রক্ষা পেতে প্রোটিন সমৃদ্ধ ডায়েটের কথা বলে আসছেন চিকিৎসকরা। পাঁঠার মাংসের দাম প্রতি কেজি ৭০০ ছাড়ানোয় এতদিন মধ্যবিত্ত বাঙালির কাছে কম দামে ভাল পুষ্টি ছিল এই মুরগির মাংসই। এবার এই সুস্বাদু মাংসের দাম ৩০০ ছুঁইছুঁই হওয়ায় চাপ বাড়ল সাধারণ মধ্যবিত্তের।
ভারতের প্রয়োজন নিরপেক্ষ এবং প্রশ্নমুখী সাংবাদিকতা — যা আপনার সামনে সঠিক খবর পরিবেশন করে। পিপলস রিপোর্টার তার প্রতিবেদক, কলাম লেখক এবং সম্পাদকদের মাধ্যমে বিগত ১০ বছর ধরে সেই চেষ্টাই চালিয়ে যাচ্ছে। এই কাজকে টিকিয়ে রাখতে প্রয়োজন আপনাদের মতো পাঠকদের সহায়তা। আপনি ভারতে থাকুন বা দেশের বাইরে — নিচের লিঙ্কে ক্লিক করে একটি পেইড সাবস্ক্রিপশন নিতে পারেন। স্বাধীন সংবাদমাধ্যমকে বাঁচিয়ে রাখতে পিপলস রিপোর্টারের পাশে দাঁড়ান। পিপলস রিপোর্টার সাবস্ক্রাইব করতে এই লিঙ্কে ক্লিক করুন