

ফের কড়া হুঁশিয়ারি দিলেন বিচারপতি অভিজিৎ গাঙ্গুলি। ২০১৬ সালের প্রাথমিকের পুরো প্যানেল অর্থাৎ সাড়ে ৪২ হাজার শিক্ষকের প্যানেল বাতিলের হুঁশিয়ারি দিলেন বিচারপতি।
মঙ্গলবার বিচারপতি গাঙ্গুলি বলেন, ‘ঢাকি সমেত বিসর্জন দিয়ে দেবো। যেদিন ২০১৬ সালের পুরো প্যানেল বাতিল করবো সেদিন ঢাকি সমেত বিসর্জনের মানের বলবো। মানিক ভট্টাচার্য পর্যন্ত পৌঁছাতে পারেনি বলে চাকরি পায়নি মামলাকারীরা।'
তিনি মামলাকারীদের উদ্দেশ্যে বলেন, এই ধরণের আরও নথি আদালতের কাছে পেশ করতে হবে।
২০১৬ সালের নিয়োগ প্রক্রিয়ায় চাকরির আবেদন জানিয়ে হাইকোর্টে মামলা করেন ১৪০ জন অপ্রশিক্ষিত চাকরিপ্রার্থী। তাঁদের অভিযোগ, পর্ষদ যে নম্বর বিভাজনের তালিকা প্রকাশ করেছিল তাতে অনেক প্রশিক্ষিত চাকরিপ্রার্থীকে সুপারিশ পত্র দেওয়া হয়। যাঁরা মামলাকারী প্রার্থীদের থেকে কম নম্বর পেয়েছিলেন। কিন্তু তাঁরা বেশি নম্বর পেয়েও নিয়োগপত্র পাননি। প্রায় ৩২ হাজার বেআইনি নিয়োগ হয়েছে বলে অভিযোগকারীরা দাবি করেছেন।
উল্লেখ্য, ২০১৪ সালের টেট পরীক্ষার ভিত্তিতে ২০১৬ ও ২০২০ সালে দু’দফায় শিক্ষক নিয়োগ করা হয়। ২০১৬-তে সাড়ে ৪২ হাজার নিয়োগ করা হয়েছিল। ২০২০ সালে সাড়ে ১৬ হাজার শিক্ষক নিয়োগ করা হয়েছিল। এই প্যানেলই (২০১৬ সাল) বাতিলের কথা বলেন। মামলার পরবর্তী শুনানি ১৬ ডিসেম্বর।
ভারতের প্রয়োজন নিরপেক্ষ এবং প্রশ্নমুখী সাংবাদিকতা — যা আপনার সামনে সঠিক খবর পরিবেশন করে। পিপলস রিপোর্টার তার প্রতিবেদক, কলাম লেখক এবং সম্পাদকদের মাধ্যমে বিগত ১০ বছর ধরে সেই চেষ্টাই চালিয়ে যাচ্ছে। এই কাজকে টিকিয়ে রাখতে প্রয়োজন আপনাদের মতো পাঠকদের সহায়তা। আপনি ভারতে থাকুন বা দেশের বাইরে — নিচের লিঙ্কে ক্লিক করে একটি পেইড সাবস্ক্রিপশন নিতে পারেন। স্বাধীন সংবাদমাধ্যমকে বাঁচিয়ে রাখতে পিপলস রিপোর্টারের পাশে দাঁড়ান। পিপলস রিপোর্টার সাবস্ক্রাইব করতে এই লিঙ্কে ক্লিক করুন