Md Salim: বিধানসভায় বসে মিথ্যাচার, পিটিশন জমা না দিলে মানহানির মামলা - ব্রাত্যকে হুঁশিয়ারি সেলিমের

এদিন সেলিম বলেন, যাঁরা সমানে এসে প্রেস কনফারেন্স করলেন তাঁরা কয়েকদিন আগে ‘আমরা চোর’ পোস্টার লাগিয়ে পথে নেমেছিলেন। সত্যিগুলো বের করা উচিত। তবে, তৃণমূলের সবাই চোর নয়। যারা চোর নয় তাঁরা সরে দাঁড়ান।
সাংবাদিক সম্মেলনে মহম্মদ সেলিম
সাংবাদিক সম্মেলনে মহম্মদ সেলিম নিজস্ব চিত্র
Published on

হঠাৎ করে কয়েকজন নেতামন্ত্রীর বোধোদয় হয়েছে। তাঁরা পার্থ চট্টোপাধ্যায় কাণ্ডে লজ্জিত। তাঁরা প্রত্যেকেই একাধিক দুর্নীতিতে জড়িত। বুধবার আলিমুদ্দিন স্ট্রীটে এক সাংবাদিক সম্মেলনে একথা জানিয়েছেন সিপিআইএম রাজ্য সম্পাদক মহম্মদ সেলিম।

এদিন সেলিম বলেন, যাঁরা সমানে এসে প্রেস কনফারেন্স করলেন তাঁরা কয়েকদিন আগে ‘আমরা চোর’ পোস্টার লাগিয়ে পথে নেমেছিলেন। সত্যিগুলো বের করা উচিত। তবে, তৃণমূলের সবাই চোর নয়। যারা চোর নয় তাঁরা সরে দাঁড়ান। তৃণমূলে থেকে যারা চোর নয় বলছেন তাঁদের বলব তৃণমূল থেকে বেরিয়ে যান। দুটো একসঙ্গে চলে না।

সিপিআইএম রাজ্য সম্পাদক এদিন আরও বলেন, রায় আর পিটিশন আলাদা। পার্থক্য আছে। মিথ্যাচার করা হচ্ছে। আমি ব্রাত্য বসুকে চ্যালেঞ্জ করছি। এখন সূর্য মিশ্রর, কান্তি গাঙ্গুলিদের নাম বলা হচ্ছে। ১২ তারিখ মামলার শুনানি আছে। চ্যালেঞ্জ নিন। পালটা পিটিশন করুন। ১২ সেপ্টেম্বরের মধ্যে ব্রাত্য বসুকে পিটিশন জমা দিতে বলুন। না হলে মানহানির মামলা করা হবে। বিধানসভায় বসে মিথ্যাচার করছেন। রায় আর পিটিশনকে এক করে দেওয়া হয়েছে। আমরা আদালতে যাচ্ছি। সুপ্রিম কোর্টের রায়ের পর আইনজীবী শামীম পিটিশন করেন।

তিনি আরও বলেন, আমরা সাপ্লিমেন্টারি লিস্ট করব। এফিডেভিট করে আমরা বলেছি। আমরা বাকিদের তালিকা দেব। প্রত্যেক স্তরের। তৃণমূল গ্রাম প্রধান থেকে মন্ত্রী। সকলের নাম।

এদিন মহম্মদ সেলিম বলেন, আজকে বাদ মহরম। কোনো কোনো মন্ত্রী আজ বুক চাপড়াচ্ছেন। তিনি বলেন, আজ অভিযোগ করা হচ্ছে, সম্প্লিমেয়ারি লিস্টে অনেক নেতার নাম রয়েছে। যারা তৃণমূল থেকে বিজেপিতে গেছেন। কিন্তু এই তৃণমূল বিজেপি আসলে ফেক অপোজিশন। ওরা ভয় পেয়েছে। সাধারণ মানুষের হাতে মার খাওয়ায় অবস্থা। মানুষ জবাব চায়। সবথেকে মুখরা মন্ত্রী এখন চুপচাপ। আজ ওদের প্রেস কনফারেন্স করতে হল কারণ সিপিআইএমকে অভিযোগের কাঠগড়ায় দাঁড় করাতে হবে। যে সিপিআইএমকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না।

এদিন অনুব্রত মণ্ডল প্রসঙ্গে বলতে গিয়ে মহম্মদ সেলিম বলেন, চিদাম্বরম এর বাসভবনে পাঁচিল টপকে ইডি পৌঁছে যায়। আর এখন মিথ্যা অসুস্থতা দেখিয়ে উনি বোলপুরে গেলেন। ইডি সিবিআই কী করছে। ইডি সিবিআই কে ব্যবহার করা হচ্ছে। যাতে তৃণমূলের আঘাত না লাগে কেন্দ্রীয় এজেন্সি ছেলেখেলা করছে। যে বীরভূম রবীন্দ্রনাথ, শান্তিনিকেতন এর জন্য বিখ্যাত সেই বীরভূম এখন গরু পাচার, কয়লা পাচার, বগটুইয়ের জন্য কুখ্যাত হল।হঠাৎ করে কয়েকজন নেতামন্ত্রীর বোধোদয় হয়েছে। তাঁরা পার্থ চট্টোপাধ্যায় কাণ্ডে লজ্জিত। তাঁরা প্রত্যেকেই একাধিক দুর্নীতিতে জড়িত। বুধবার আলিমুদ্দিন স্ট্রীটে এক সাংবাদিক সম্মেলনে একথা জানিয়েছেন সিপিআইএম রাজ্য সম্পাদক মহম্মদ সেলিম।

এদিন সেলিম বলেন, যাঁরা সমানে এসে প্রেস কনফারেন্স করলেন তাঁরা কয়েকদিন আগে ‘আমরা চোর’ পোস্টার লাগিয়ে পথে নেমেছিলেন। সত্যিগুলো বের করা উচিত। তবে, তৃণমূলের সবাই চোর নয়। যারা চোর নয় তাঁরা সরে দাঁড়ান। তৃণমূলে থেকে যারা চোর নয় বলছেন তাঁদের বলব তৃণমূল থেকে বেরিয়ে যান। দুটো একসঙ্গে চলে না।

সিপিআইএম রাজ্য সম্পাদক এদিন আরও বলেন, রায় আর পিটিশন আলাদা। পার্থক্য আছে। মিথ্যাচার করা হচ্ছে। আমি ব্রাত্য বসুকে চ্যালেঞ্জ করছি। এখন সূর্য মিশ্রর, কান্তি গাঙ্গুলিদের নাম বলা হচ্ছে। ১২ তারিখ মামলার শুনানি আছে। চ্যালেঞ্জ নিন। পালটা পিটিশন করুন। ১২ সেপ্টেম্বরের মধ্যে ব্রাত্য বসুকে পিটিশন জমা দিতে বলুন। না হলে মানহানির মামলা করা হবে। বিধানসভায় বসে মিথ্যাচার করছেন। রায় আর পিটিশনকে এক করে দেওয়া হয়েছে। আমরা আদালতে যাচ্ছি। সুপ্রিম কোর্টের রায়ের পর আইনজীবী শামীম পিটিশন করেন।

তিনি আরও বলেন, আমরা সাপ্লিমেন্টারি লিস্ট করব। এফিডেভিট করে আমরা বলেছি। আমরা বাকিদের তালিকা দেব। প্রত্যেক স্তরের। তৃণমূল গ্রাম প্রধান থেকে মন্ত্রী। সকলের নাম।

এদিন মহম্মদ সেলিম বলেন, আজকে বাদ মহরম। কোনো কোনো মন্ত্রী আজ বুক চাপড়াচ্ছেন। তিনি বলেন, আজ অভিযোগ করা হচ্ছে, সম্প্লিমেয়ারি লিস্টে অনেক নেতার নাম রয়েছে। যারা তৃণমূল থেকে বিজেপিতে গেছেন। কিন্তু এই তৃণমূল বিজেপি আসলে ফেক অপোজিশন। ওরা ভয় পেয়েছে। সাধারণ মানুষের হাতে মার খাওয়ায় অবস্থা। মানুষ জবাব চায়। সবথেকে মুখরা মন্ত্রী এখন চুপচাপ। আজ ওদের প্রেস কনফারেন্স করতে হল কারণ সিপিআইএমকে অভিযোগের কাঠগড়ায় দাঁড় করাতে হবে। যে সিপিআইএমকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না।

এদিন অনুব্রত মণ্ডল প্রসঙ্গে বলতে গিয়ে মহম্মদ সেলিম বলেন, চিদাম্বরম এর বাসভবনে পাঁচিল টপকে ইডি পৌঁছে যায়। আর এখন মিথ্যা অসুস্থতা দেখিয়ে উনি বোলপুরে গেলেন। ইডি সিবিআই কী করছে। ইডি সিবিআই কে ব্যবহার করা হচ্ছে। যাতে তৃণমূলের আঘাত না লাগে কেন্দ্রীয় এজেন্সি ছেলেখেলা করছে। যে বীরভূম রবীন্দ্রনাথ, শান্তিনিকেতন এর জন্য বিখ্যাত সেই বীরভূম এখন গরু পাচার, কয়লা পাচার, বগটুইয়ের জন্য কুখ্যাত হল।

স্বাধীন সংবাদমাধ্যমকে বাঁচিয়ে রাখতে পিপলস রিপোর্টারের পাশে দাঁড়ান। পিপলস রিপোর্টার সাবস্ক্রাইব করতে এই লিঙ্কে ক্লিক করুন

Related Stories

No stories found.
logo
People's Reporter
www.peoplesreporter.in