মৃত্যু হলো ডিওয়াইএফআই কর্মী মনসুর আলি (ফরিদ) মিদ্দার। গত ১১ ফেব্রুয়ারি বাম ছাত্র-যুবদের নবান্ন অভিযানে পুলিশের লাঠিচার্জে গুরুতর আহত হয়েছিলেন ফরিদ মিদ্দা। আজ সকালেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি। বাঁকুড়ার কোতুলপুরের বাসিন্দা তিনি।
বাম ছাত্র যুবদের নবান্ন অভিযানের দিন মইদুল ইসলাম মিদ্যা গুরুতর আহত হন। সেদিন থেকেই তিনি ডাক্তার ফুয়াদ হালিমের নার্সিং হোমে চিকিৎসাধীন ছিলেন। রবিবার রাতে অবস্থার অবনতি হওয়ায় তাঁকে অন্য এক নার্সিং হোমে স্থানান্তরিত করা হয়। সেখানেই সোমবার ভোরে তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেছেন।
গত ১১ ফেব্রুয়ারি শিক্ষা-কর্মসংস্থান-শিল্প ইত্যাদি একাধিক দাবিতে বাম ছাত্র ও যুবর ১০টি সংগঠন আজ নবান্ন অভিযানের ডাক দিয়েছিল। কলেজ স্ট্রিট থেকে শুরু হয়ে সেই মিছিল ডোরিনা ক্রসিংয়ের সামনে আসতেই ছাত্র-যুবদের বাধা দেয় পুলিশ। আন্দোলনকারীরা অ্যালুমিনিয়ামের ব্যারিকেড ভেঙে এগিয়ে যেতে চাইলেই সংঘর্ষ বাধে পুলিশের সঙ্গে। ছাত্র-যুবদের উদ্দেশ্য করে জলকামান-টিয়ার গ্যাস ছোঁড়ার পাশাপাশি বেধড়ক লাঠিচার্জ করা শুরু করে পুলিশ। পুলিশের লাঠিচার্জে গুরুতর আহত হয়েছিলেন বেশ কয়েকজন ছাত্র-যুব। সেখানেই গুরুতর আঘাত পান মনসুর আলি।
GOOGLE NEWS-এ Telegram-এ আমাদের ফলো করুন। YouTube -এ আমাদের চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করুন।