নিউটাউনে এক অভিজাত আবাসনে তল্লাশি সিবিআইয়ের, নিট কাণ্ডের তদন্তে এই অভিযান?

People's Reporter: গত ২২ জুন সিবিআইয়ের হাতে তদন্তভার তুলে দেওয়া হয়। তদন্তভার হাতে পাওয়ার পর বিহার, ঝাড়খণ্ড এবং মহারাষ্ট্র থেকে মোট সাত জনকে গ্রেফতার করেছে সিবিআই।
নিউটাউনে এক অভিজাত আবাসনে তল্লাশিতে সিবিআই
নিউটাউনে এক অভিজাত আবাসনে তল্লাশিতে সিবিআইফাইল ছবি
Published on

বুধবার কলকাতার নিউটাউনে এক অভিজাত আবাসনে তল্লাশিতে যায় সিবিআই। সঙ্গে রয়েছে কেন্দ্রীয় বাহিনীও। নিট কাণ্ডের তদন্তের জেরে কি নিউটাউনে সিবিআই? সেই প্রশ্নই উঠছে। যদিও এই তল্লাশি সম্পর্কে এখনও কিছু জানা যায় নি।

বুধবার সিবিআইয়ের একটি দল কেন্দ্রীয় বাহিনীকে সঙ্গে নিয়ে নিউটাউনে অমিত কুমার নামে এক ব্যক্তির বাড়িতে তল্লাশিতে যায়। জানা যায়, ফ্ল্যাটটি তালাবন্ধ ছিল। এক চাবিওয়ালাকে ডেকে তালা ভাঙা হয়। শেষ পাওয়া খবর অনুযায়ী, এখনও চলছে তল্লাশি।

প্রসঙ্গত, গত ৪ জুন নিটের ফল প্রকাশ হয়েছে। বিস্তর দুর্নীতি হয়েছে তাতে বলে জানা গেছে। গত ২২ জুন সিবিআইয়ের হাতে তদন্তভার তুলে দেওয়া হয়। তদন্তভার হাতে পাওয়ার পর বিহার, ঝাড়খণ্ড এবং মহারাষ্ট্র থেকে এখনও পর্যন্ত মোট সাত জনকে গ্রেফতার করেছে সিবিআই।

ধৃতদের জেরা করে দুই মূল অভিযুক্তের নাম উঠে এসেছে। তাদের মধ্যে সিকন্দর যাদবেন্দু আগেই গ্রেফতার হয়েছেন। অন্য চক্রী সঞ্জীব মুখিয়ার এখনও হদিস পায়নি সিবিআই।

উল্লেখ্য, এবার নিট পরীক্ষায় ৬৭ জন পরীক্ষার্থী ৭২০ নম্বরের মধ্যে ৭২০ নম্বরই অর্জন করেছেন। আবার এমন অনেক পরীক্ষার্থী রয়েছেন যারা ৭১৭, ৭১৮ নম্বর পেয়েছে। কিন্তু নেগেটিভ মার্কিং দিলে ৭১৭ বা ৭১৮ নম্বর কোনোভাবেই একজন পরীক্ষার্থী পেতে পারেন না। এনটিএ জানিয়েছিল ওই প্রার্থীদের গ্রেস মার্কস দেওয়া হয়েছে। এই নিয়ে সুপ্রিম কোর্টে একাধিক মামলা দায়ের হয়েছে। এখনও শুনানি চলছে। পরীক্ষার্থীদের একাংশ সহ বিরোধীরা নিট পরীক্ষা বাতিলের দাবি তুলেছেন।

নিউটাউনে এক অভিজাত আবাসনে তল্লাশিতে সিবিআই
মুখ্যমন্ত্রীর বৈঠকের লাইভে মন্ত্রীর বিরুদ্ধে অভিযোগ করে ধৃত যুবক! মুক্তির নির্দেশ বিচারপতি সিনহার
নিউটাউনে এক অভিজাত আবাসনে তল্লাশিতে সিবিআই
পুর নিয়োগ মামলায় দক্ষিণ দমদমের প্রাক্তন চেয়ারম্যান পাঁচু রায়ের বিরুদ্ধে চার্জশিট পেশ CBI-এর

SUPPORT PEOPLE'S REPORTER

ভারতের প্রয়োজন নিরপেক্ষ এবং প্রশ্নমুখী সাংবাদিকতা — যা আপনার সামনে সঠিক খবর পরিবেশন করে। পিপলস রিপোর্টার তার প্রতিবেদক, কলাম লেখক এবং সম্পাদকদের মাধ্যমে বিগত ১০ বছর ধরে সেই চেষ্টাই চালিয়ে যাচ্ছে। এই কাজকে টিকিয়ে রাখতে প্রয়োজন আপনাদের মতো পাঠকদের সহায়তা। আপনি ভারতে থাকুন বা দেশের বাইরে — নিচের লিঙ্কে ক্লিক করে একটি পেইড সাবস্ক্রিপশন নিতে পারেন। স্বাধীন সংবাদমাধ্যমকে বাঁচিয়ে রাখতে পিপলস রিপোর্টারের পাশে দাঁড়ান। পিপলস রিপোর্টার সাবস্ক্রাইব করতে এই লিঙ্কে ক্লিক করুন

Related Stories

No stories found.
logo
People's Reporter
www.peoplesreporter.in