

আজ সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত শহর কলকাতায় পড়ল বনধের প্রভাব। বিশেষত সাধারণ পরিবহন ব্যবস্থা ও মার্কেট চত্বরগুলোতে বনধের প্রভাব ছিল চোখে পড়ার মতো। কলেজ স্ট্রীট, বড়বাজার, হাতিবাগান মার্কেট চত্বরে বেশিরভাগ দোকান ছিল বন্ধ। অন্যান্য দিনের তুলনায় শিয়ালদা, হাওড়া স্টেশনে যাত্রীদের ভিড় তুলনামূলকভাবে অনেকটাই কম চোখে পড়েছে। বাস ও বাসে যাত্রী সংখ্যা কম ছিল। শহরের বিভিন্ন রাস্তায় অল্প বয়সীদের ক্রিকেট, ফুটবল খেলতেও দেখা গেছে।
সকাল থেকে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালেয় ক্যাম্পাসের সামনে বাম ছাত্র সংগঠনগুলি রাস্তায় বসে ধর্মঘট সমর্থন করছিলেন। একইসঙ্গে কৃষকদের পক্ষে চলে স্লোগান, গানও।
তবে পুলিশ সকাল থেকে রাস্তায় নেমে ধর্মঘটিদের জোর করে বনধ পালন করানোর ক্ষেত্রে বাধা দিয়েছে।
অন্যদিকে শহরের সরকারি, বেসরকারি অফিসগুলো কিছু অংশে খোলা খোলা থাকায় কিছু মানুষ রাস্তায় বেরিয়েছেন। রাজ্য সরকার আগেই ঘোষণা করেছিল অতিরিক্ত বাস রাস্তায় থাকবে যাত্রী পরিবহনে কোন সমস্যা হবে না। তবে মানুষ স্বতঃস্ফূর্তভাবে এই বনধে সাড়া দিয়েছে।
উল্লেখ্য কদিন আগেই বামেদের ধর্মঘটে শহরে ভালোই প্রভাব পড়েছিল।
ভারতের প্রয়োজন নিরপেক্ষ এবং প্রশ্নমুখী সাংবাদিকতা — যা আপনার সামনে সঠিক খবর পরিবেশন করে। পিপলস রিপোর্টার তার প্রতিবেদক, কলাম লেখক এবং সম্পাদকদের মাধ্যমে বিগত ১০ বছর ধরে সেই চেষ্টাই চালিয়ে যাচ্ছে। এই কাজকে টিকিয়ে রাখতে প্রয়োজন আপনাদের মতো পাঠকদের সহায়তা। আপনি ভারতে থাকুন বা দেশের বাইরে — নিচের লিঙ্কে ক্লিক করে একটি পেইড সাবস্ক্রিপশন নিতে পারেন। স্বাধীন সংবাদমাধ্যমকে বাঁচিয়ে রাখতে পিপলস রিপোর্টারের পাশে দাঁড়ান। পিপলস রিপোর্টার সাবস্ক্রাইব করতে এই লিঙ্কে ক্লিক করুন