

রাজ্যের চাকরিক্ষেত্রে ৭৫ শতাংশ বেসরকারিকরণ করে হরিয়ানার পথেই হাঁটতে চলেছে ঝাড়খণ্ড। যেখানে বেতন হতে হবে ন্যূনতম ৩০ হাজার টাকা। শুক্রবার রাজ্য মন্ত্রিসভায় স্থানীয় মানুষদের জন্য এমনই চাকরি নীতি নিয়ে আলোচনা করেছে ঝাড়খন্ড মন্ত্রীসভা। মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত সোরেনের ঘনিষ্ঠ সূত্র থেকে এমনই দাবি করা হয়েছে।
মুখ্যমন্ত্রীর অফিসের তরফে জানানো হয়েছে, 'আসন্ন বিধানসভা অধিবেশনেই এই নতুন পলিসির কথা ঘোষণা করবেন মুখ্যমন্ত্রী।' আগেই মুখ্যমন্ত্রী সোরেন জানিয়েছিলেন, স্থানীয় মানুষের জন্য সংরক্ষণের নতুন নীতি আনতে চলেছে রাজ্য সরকার। অর্থনৈতিক সমীক্ষা অনুসারে, ঝাড়খণ্ডে বেকারত্বের হার কোভিড অতিমারির সময় ৫৯.২ শতাংশ ছিল। জানুয়ারিতে তা ছিল ১১.৩ শতাংশ। ২০২০ সালের জানুয়ারি মাসে বেকারত্বের হার ছিল ১০.৬ শতাংশ। শুক্রবার মন্ত্রিসভার বৈঠকে এর সঙ্গে আরও অনেক প্রস্তাব পাশ হয়েছে।
ঝাড়খণ্ড ইন্ডাস্ট্রিয়াল অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট প্রমোশন পলিসি ২০২১ অনুসারে মুখ্যমন্ত্রী সোরেন এই সংরক্ষণ নিয়ে দিল্লির সঙ্গে কথা বলেছেন। রাজ্য সরকার ফিকি-র সঙ্গে একটি মউ-ও স্বাক্ষর করেছেন।
চাকরিতে স্থানীয়দের সংরক্ষণ নিয়ে একটি সমস্যা বরাবরই ছিল বাবুলাল মারান্ডি মুখ্যমন্ত্রী থাকাকালীন। কিন্তু তার পর থেকে যত সরকার এসেছে, এই বিষয়টি থেকে সবাই দূরেই ছিল।
ভারতের প্রয়োজন নিরপেক্ষ এবং প্রশ্নমুখী সাংবাদিকতা — যা আপনার সামনে সঠিক খবর পরিবেশন করে। পিপলস রিপোর্টার তার প্রতিবেদক, কলাম লেখক এবং সম্পাদকদের মাধ্যমে বিগত ১০ বছর ধরে সেই চেষ্টাই চালিয়ে যাচ্ছে। এই কাজকে টিকিয়ে রাখতে প্রয়োজন আপনাদের মতো পাঠকদের সহায়তা। আপনি ভারতে থাকুন বা দেশের বাইরে — নিচের লিঙ্কে ক্লিক করে একটি পেইড সাবস্ক্রিপশন নিতে পারেন। স্বাধীন সংবাদমাধ্যমকে বাঁচিয়ে রাখতে পিপলস রিপোর্টারের পাশে দাঁড়ান। পিপলস রিপোর্টার সাবস্ক্রাইব করতে এই লিঙ্কে ক্লিক করুন