Ahmedabad Plane Crash: বিমানযাত্রী ছাড়াও নিহত স্থানীয়দের পরিবার পিছু ১ কোটি টাকা দেবে টাটা গ্রুপ

People's Reporter: দুর্ঘটনায় আহতদের সমস্ত চিকিৎসাভার বহন করবে টাটা গ্রুপ। এমনকি দুর্ঘটনায় পুরোপুরি ধ্বংস হয়ে যাওয়া বিজে মেডিক্যাল কলেজের হস্টেল নতুন করে তৈরি করে দেওয়ার কথাও জানিয়েছে টাটা।
দুর্ঘটনাগ্রস্ত বিমান
দুর্ঘটনাগ্রস্ত বিমানফাইল ছবি
Published on

আমেদাবাদ বিমান দুর্ঘটনায় বিমানযাত্রী ছাড়াও নিহত পড়ুয়া ও স্থানীয়দের পরিবার পিছু এক কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দেবে টাটা গ্রুপ। শনিবার এমনই ঘোষণা করা হয়েছে টাটার পক্ষ থেকে। পাশাপাশি, দুর্ঘটনায় আহতদের সমস্ত চিকিৎসাভার বহন করবে টাটা গ্রুপ। এমনকি দুর্ঘটনায় পুরোপুরি ধ্বংস হয়ে যাওয়া বিজে মেডিক্যাল কলেজের হস্টেল নতুন করে তৈরি করে দেওয়ার কথাও জানিয়েছে টাটা।

টাটারা ঘোষিত এক কোটি টাকা ছাড়াও, দুর্ঘটনায় নিহত যাত্রীরা বীমা কোম্পানিগুলি থেকে প্রায় ১.৫ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ পাবেন। এয়ার ইন্ডিয়া পলিসির প্রাথমিক বীমাকারীরা হলেন: টাটা এআইজি জেনারেল ইন্স্যুরেন্স (৪০ শতাংশের বেশি শেয়ার সহ প্রধান বীমাকারী), আইসিআইসিআই লম্বার্ড জেনারেল ইন্স্যুরেন্স, নিউ ইন্ডিয়া অ্যাসুরেন্স এবং অন্যান্য পিএসইউ জেনারেল ইন্স্যুরেন্স। চূড়ান্ত বিলটি এআইজির নেতৃত্বে পুনর্বীমাকারীরা নেবে।

আর্থিক ক্ষতিপূরণ ছাড়াও অন্যান্য ক্ষতিপূরণ যেমন নিকটাত্মীয়দের চাকরি দেওয়া বা অন্য কোনও সহায়তা দেবে কিনা জানতে চাইলে টাটার এক কর্মকর্তা বলেন, "এই মুহূর্তে কিছুই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি। আমরা এখনও পরিস্থিতি মূল্যায়ন করছি। ঘটনার তদন্ত শুরু হয়েছে"।

বৃহস্পতিবার সন্ধ্যাতেই বিমান দুর্ঘটনায় মৃতদের পরিবার পিছু এক কোটি টাকা করে ক্ষতিপূরণ দেওয়ার ঘোষণা করেছিলেন টাটা সন্স-এর চেয়ারম্যান এন চন্দ্রশেখরণ। আহতদের চিকিৎসা খরচ দেওয়ার কথাও জানিয়েছিলেন তিনি।

উল্লেখ্য, এয়ার ইন্ডিয়ার ওই বিমানে ২৩০ যাত্রী সহ মোট ২৪২ জন আরোহী ছিলেন। একজন ছাড়া সকলেরই মৃত্যু হয়েছে। বিমানটি লোকালয়ের মধ্যে আছড়ে পড়ায় ৩৩ জন সাধারণ মানুষের মৃত্যু হয়েছে বলেও জানা যাচ্ছে। এর মধ্যে ১০ জন মেডিক্যাল পড়ুয়া।

দুর্ঘটনাগ্রস্ত বিমান
অটো চালিয়ে মেয়েকে পড়িয়েছেন বাবা, উচ্চশিক্ষার জন্য যাচ্ছিলেন লন্ডন! বিমান দুর্ঘটনায় সব শেষ

SUPPORT PEOPLE'S REPORTER

ভারতের প্রয়োজন নিরপেক্ষ এবং প্রশ্নমুখী সাংবাদিকতা — যা আপনার সামনে সঠিক খবর পরিবেশন করে। পিপলস রিপোর্টার তার প্রতিবেদক, কলাম লেখক এবং সম্পাদকদের মাধ্যমে বিগত ১০ বছর ধরে সেই চেষ্টাই চালিয়ে যাচ্ছে। এই কাজকে টিকিয়ে রাখতে প্রয়োজন আপনাদের মতো পাঠকদের সহায়তা। আপনি ভারতে থাকুন বা দেশের বাইরে — নিচের লিঙ্কে ক্লিক করে একটি পেইড সাবস্ক্রিপশন নিতে পারেন। স্বাধীন সংবাদমাধ্যমকে বাঁচিয়ে রাখতে পিপলস রিপোর্টারের পাশে দাঁড়ান। পিপলস রিপোর্টার সাবস্ক্রাইব করতে এই লিঙ্কে ক্লিক করুন

Related Stories

No stories found.
logo
People's Reporter
www.peoplesreporter.in