Singhu Border: নিহাং গোষ্ঠীর সঙ্গে কোনো সম্পর্ক নেই - বিবৃতি দিয়ে জানালো সংযুক্ত কিষাণ মোর্চা

শুক্রবার সকালে সিঙ্ঘু সীমান্তে অজ্ঞাতপরিচয় এক ব্যক্তির ক্ষতবিক্ষত মৃতদেহ উদ্ধার ঘিরে চাঞ্চল্য ছড়ায়। এই ঘটনার পরেই নিহাং-দের সঙ্গে সংগঠনের কোনো যোগাযোগ নেই বলে জানিয়েছে সংযুক্ত কিষাণ মোর্চা।
Singhu Border: নিহাং গোষ্ঠীর সঙ্গে কোনো সম্পর্ক নেই - বিবৃতি দিয়ে জানালো সংযুক্ত কিষাণ মোর্চা
প্রতীকী ছবি
Published on

হরিয়ানা দিল্লি সীমান্তের সিঙ্ঘু সীমান্তের ঘটনায় কড়া প্রতিক্রিয়া জানালো সংযুক্ত কিষাণ মোর্চা। শুক্রবার সকালে সিঙ্ঘু সীমান্তে অজ্ঞাতপরিচয় এক ব্যক্তির ক্ষতবিক্ষত মৃতদেহ উদ্ধার ঘিরে চাঞ্চল্য ছড়ায়। এই ঘটনার পরেই নিহাং-দের সঙ্গে সংগঠনের কোনো যোগাযোগ নেই বলে জানিয়েছে সংযুক্ত কিষাণ মোর্চা।

কৃষি আইন বাতিলের দাবীতে কৃষক আন্দোলনের যৌথ মঞ্চ সংযুক্ত কিষাণ মোর্চার পক্ষ থেকে এদিন এক বিবৃতিতে জানানো হয় – নিহাংদের একটি গোষ্ঠী এই ঘটনার দায়িত্ব স্বীকার করেছে। তারা জানিয়েছে পবিত্র ধর্মগ্রন্থ নিয়ে বিবাদের জেরে এই ঘটনা ঘটেছে। জানা গেছে নিহত ব্যক্তি বেশ কিছুদিন ধরে নিহাং গোষ্ঠীর সঙ্গে ঘোরাফেরা করছিলেন।

সংযুক্ত কিষাণ মোর্চার পক্ষ থেকে দাবি করা হয়েছে নিহত ব্যক্তির নাম লখবীর সিং এবং তিনি পাঞ্জাবের চিমা কালা গ্রামের বাসিন্দা।

এস কে এম জানিয়েছে, নৃশংস এই হত্যাকান্ডের তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছে সংযুক্ত কিষাণ মোর্চা। মোর্চা স্পষ্ট করে জানাতে চায় নিহাং গোষ্ঠী অথবা নিহত ব্যক্তি – দু’জনের কারো সঙ্গেই মোর্চার কোনো সম্পর্ক নেই। মোর্চা আন্দোলনের সময় ধর্মীয় প্রতীক অপব্যবহারের বিরোধী। কিন্তু তার অর্থ এই নয় যে কেউ নিজের হাতে আইন তুলে নেবে।

সংযুক্ত কিষাণ মোর্চা ওই ব্যক্তিকে হত্যার ঘটনায় অভিযুক্তদের আইন অনুসারে কড়া শাস্তির দাবি জানাচ্ছে। সংযুক্ত কিষাণ মোর্চা গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে শান্তিপূর্ণ ভাবে এই আন্দোলন করছে। সেখানে কোনো হিংসা বরদাস্ত করা হবেনা।

শুক্রবার সকালে অজ্ঞাতপরিচয় ওই ব্যক্তির দেহ উদ্ধারের পর এলাকায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। ইতিমধ্যেই এই ঘটনার জেরে এফআইআর দায়ের করেছে হরিয়ানা পুলিশ। দিল্লি এবং হরিয়ানা পুলিশের পক্ষ থেকে দুই সীমান্ত অঞ্চলেই অতিরিক্ত সংখ্যায় পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।

- with inputs from IANS

SUPPORT PEOPLE'S REPORTER

ভারতের প্রয়োজন নিরপেক্ষ এবং প্রশ্নমুখী সাংবাদিকতা — যা আপনার সামনে সঠিক খবর পরিবেশন করে। পিপলস রিপোর্টার তার প্রতিবেদক, কলাম লেখক এবং সম্পাদকদের মাধ্যমে বিগত ১০ বছর ধরে সেই চেষ্টাই চালিয়ে যাচ্ছে। এই কাজকে টিকিয়ে রাখতে প্রয়োজন আপনাদের মতো পাঠকদের সহায়তা। আপনি ভারতে থাকুন বা দেশের বাইরে — নিচের লিঙ্কে ক্লিক করে একটি পেইড সাবস্ক্রিপশন নিতে পারেন। স্বাধীন সংবাদমাধ্যমকে বাঁচিয়ে রাখতে পিপলস রিপোর্টারের পাশে দাঁড়ান। পিপলস রিপোর্টার সাবস্ক্রাইব করতে এই লিঙ্কে ক্লিক করুন

Related Stories

No stories found.
logo
People's Reporter
www.peoplesreporter.in