

সপ্তাহের কেনাবেচার শেষ দিনে ধস নামলো শেয়ার বাজারে। শুক্রবার কেনাবেচার শেষে ৯৮০.৯৩ পয়েন্ট নেমে সেনসেক্স বন্ধ হয় ৫৯,৮৪৫.২৯ পয়েন্টে। একইভাবে বাজার বন্ধের সময় ৩২০.৫৫ পয়েন্ট নেমে নিফটি বন্ধ হয়েছে ১৭,৮০৬.৮০ পয়েন্টে। এই নিয়ে লাগাতার চতুর্থ দিন শেয়ার বাজারে পতন ঘটলো।
বৃহস্পতিবার বাজার বন্ধের সময় সেনসেক্স ছিল ৬০,৮২৬.২২ পয়েন্টে। এদিন প্রায় ৬০০ পয়েন্ট নেমে সেনসেক্স খোলে ৬০,২০৫.৫৬ পয়েন্টে। বেচাকেনার মাঝে ৬০,৫৪৬.৮৮ তে পৌঁছলেও ফের নেমে যায় সেনসেক্স। সেনসেক্সে এদিনের ডে লো ৫৯,৭৬৫.৫৬ পয়েন্ট।
গতকাল নিফটি বন্ধ হয়েছিল ১৮,১২৭.৩৫ পয়েন্ট। শুক্রবার নিফটি খোলে ১৭,৯৭৭.৬৫ পয়েন্টে। নিফটিতে এদিনের ডে হাই ১৮,০৫০.৪৫ এবং ডে লো ১৭,৭৭৯.৫০ পয়েন্ট।
এদিন নিফটিতে সবথেকে বেশি কেনাবেচা হয়েছে রিলায়েন্স, আদানি এন্টারপ্রাইজ, আইসিআইসিআই ব্যাঙ্ক, ইনফোসিস এবং পিএনবি-র শেয়ারে। সেনসেক্সে সবথেকে বেশি কেনাবেচা হয়েছে পিএনবি, রিলায়েন্স, টাটা মোটরস, আইআরএফসি এবং আদানি এন্টারপ্রাইজের শেয়ারে।
শুক্রবার নিফটি ব্যাঙ্ক শেয়ারে পতন হয়েছে ৭৪০.৭০ পয়েন্ট। নিফটি মিড ক্যাপের ক্ষেত্রে পতন হয়েছে ১১৭৯ পয়েন্ট।
এদিন সেনসেক্সে সবথেকে বেশি দাম পড়েছে টাটা স্টীল, টাটা মোটরস, এসবিআই, বাজাজ ফিন সারভ, রিলায়েন্স ইন্ডাস্ট্রিজ, উইপ্রো, ইন্দাসইন্দ ব্যাঙ্ক, এল অ্যান্ড টি এবং মারুতি সুজুকির শেয়ারের।
ভারতীয় শেয়ার বাজার ছাড়াও এশিয়ার অন্যান্য শেয়ার বাজারেও এদিন পতন ঘটেছে। যার মধ্যে আছে সিওল, টোকিও, সাংহাই, হংকং।
ভারতের প্রয়োজন নিরপেক্ষ এবং প্রশ্নমুখী সাংবাদিকতা — যা আপনার সামনে সঠিক খবর পরিবেশন করে। পিপলস রিপোর্টার তার প্রতিবেদক, কলাম লেখক এবং সম্পাদকদের মাধ্যমে বিগত ১০ বছর ধরে সেই চেষ্টাই চালিয়ে যাচ্ছে। এই কাজকে টিকিয়ে রাখতে প্রয়োজন আপনাদের মতো পাঠকদের সহায়তা। আপনি ভারতে থাকুন বা দেশের বাইরে — নিচের লিঙ্কে ক্লিক করে একটি পেইড সাবস্ক্রিপশন নিতে পারেন। স্বাধীন সংবাদমাধ্যমকে বাঁচিয়ে রাখতে পিপলস রিপোর্টারের পাশে দাঁড়ান। পিপলস রিপোর্টার সাবস্ক্রাইব করতে এই লিঙ্কে ক্লিক করুন