

লখিমপুর খেরির ঘটনা নিয়ে উত্তাল দেশের রাজনৈতিক মহল। রবিবারের ঘটনাকে ‘নৃশংস’ বলে জানিয়েছেন দেশের বিভিন্ন বিরোধী রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দ। সোমবারও সকাল থেকে উত্তরপ্রদেশ সহ বিভিন্ন রাজ্যে দফায় দফায় লখিমপুর খেরির ঘটনা নিয়ে বিক্ষোভ চলছে। বিক্ষোভ দেখাতে গিয়ে আটক হয়েছেন প্রিয়াঙ্কা গান্ধী বঢরা, অখিলেশ যাদব, চন্দ্রশেখর আজাদ সহ বিভিন্ন বিরোধী নেতৃত্ব।
রাস্তায় নেমে প্রতিবাদের পাশাপাশি ট্যুইটারেও আপাতত ট্রেন্ডিং শীর্ষে আছে লখিমপুর খেরির ঘটনা। লখীমপুর কিষাণ নরসংহার হ্যাসট্যাগ দিয়ে ট্যুইট করে লখিমপুর খেরির ঘটনায় প্রতিবাদ জানাচ্ছেন নেট নাগরিকরা।
সোমবার সকালে এক ট্যুইট বার্তায় কংগ্রেস নেতা হার্দিক প্যাটেল জানিয়েছেন – বিজেপি খুনি এবং ভীতু। আজ কৃষকদের সঙ্গে যা হয়েছে তা আগামীকাল তোমার সাথেও হতে পারে।
অন্য এক ট্যুইট বার্তায় কংগ্রেস নেতা জিগনেশ মেভানী জানিয়েছেন, প্রিয়াঙ্কা গান্ধী, দীপেন্দর হুদা, সলমন খুরশিদ, অখিলেশ যাদবকে আটক করা হয়েছে। এখনও কী আমরা গণতন্ত্রের ধারক?
এদিন প্রিয়াঙ্কা গান্ধীকে আটক করার পর এক ট্যুইট বার্তায় রাহুল গান্ধী জানিয়েছেন, প্রিয়াঙ্কা, আমি জানি তুমি পিছু হটবে না। তোমার সাহসে ওরা ভয় পেয়েছে। ন্যায় প্রতিষ্ঠায় এই শান্তিপূর্ণ লড়াইতে আমরা দেশের কৃষকদের জয়ী করবোই।
এদিন এক ট্যুইট বার্তায় প্রিয়াঙ্কা গান্ধী বঢরা জানান, বিজেপি সরকার কৃষকদের হত্যা করার রাজনীতি করছে, কৃষকদের শেষ করার রাজনীতি করছে।
ভারতের প্রয়োজন নিরপেক্ষ এবং প্রশ্নমুখী সাংবাদিকতা — যা আপনার সামনে সঠিক খবর পরিবেশন করে। পিপলস রিপোর্টার তার প্রতিবেদক, কলাম লেখক এবং সম্পাদকদের মাধ্যমে বিগত ১০ বছর ধরে সেই চেষ্টাই চালিয়ে যাচ্ছে। এই কাজকে টিকিয়ে রাখতে প্রয়োজন আপনাদের মতো পাঠকদের সহায়তা। আপনি ভারতে থাকুন বা দেশের বাইরে — নিচের লিঙ্কে ক্লিক করে একটি পেইড সাবস্ক্রিপশন নিতে পারেন। স্বাধীন সংবাদমাধ্যমকে বাঁচিয়ে রাখতে পিপলস রিপোর্টারের পাশে দাঁড়ান। পিপলস রিপোর্টার সাবস্ক্রাইব করতে এই লিঙ্কে ক্লিক করুন