

আগামী বছরের ১ জানুয়ারি পর্যন্ত দিল্লিতে বাজি উৎপাদন, বিক্রি এবং ব্যবহারের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করা হল। দিল্লির পরিবেশ মন্ত্রী গোপাল রাই একথা জানিয়েছেন। এছাড়াও অনলাইনে বাজি কেনাবেচা করা যাবেনা বলেও তিনি জানিয়েছেন।
এদিন এক ট্যুইট বার্তায় রাই জানান, মানুষের জীবন রক্ষার্থে সমস্তরকম বাজির উৎপাদন, মজুত, বিক্রি এবং ব্যবহার সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ করা হয়েছে। এছাড়াও দিল্লিতে অনলাইনে বাজির কেনাবেচা করা যাবে না। আগামী ১ জানুয়ারি, ২০২৩ পর্যন্ত এই নিষেধাজ্ঞা বলবত থাকবে।
রাই জানিয়েছেন, দিল্লিতে বাজির ব্যবহার আটকাতে দিল্লি পুলিশকে সঙ্গে নিয়ে একটি অ্যাকশন প্ল্যান তৈরি করা হচ্ছে। দিল্লি দূষণ নিয়ন্ত্রণ পর্ষদ এবং রাজস্ব দপ্তর এই নিষেধাজ্ঞায় সহমত পোষণ করেছে।
উল্লেখ্য, গতবছর দিল্লি সরকারের পক্ষ থেকে বাজি বিক্রি এবং বাজি পোড়ানোতে সম্পূর্ণ নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছিল। গতবছরের ২৮ সেপ্টেম্বর থেকে এই বছরের ১ জানুয়ারি পর্যন্ত এই নিষেধাজ্ঞা জারি ছিল।
বাজি নিষিদ্ধ করা ছাড়াও দিল্লি সরকারের পক্ষ থেকে ‘পটাকা নহি দিয়া জ্বালাও’ (বাজি নয় প্রদীপ জ্বালাও) প্রচারের সূচনা করা হচ্ছে। মূলত সাধারণ মানুষের মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধির জন্যই এক কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে।
জানানো হয়েছে, যারা এই নিষেধাজ্ঞা অমান্য করবেন তাদের বিরুদ্ধে ভারতীয় দন্ডবিধির বিভিন্ন ধারায় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ভারতের প্রয়োজন নিরপেক্ষ এবং প্রশ্নমুখী সাংবাদিকতা — যা আপনার সামনে সঠিক খবর পরিবেশন করে। পিপলস রিপোর্টার তার প্রতিবেদক, কলাম লেখক এবং সম্পাদকদের মাধ্যমে বিগত ১০ বছর ধরে সেই চেষ্টাই চালিয়ে যাচ্ছে। এই কাজকে টিকিয়ে রাখতে প্রয়োজন আপনাদের মতো পাঠকদের সহায়তা। আপনি ভারতে থাকুন বা দেশের বাইরে — নিচের লিঙ্কে ক্লিক করে একটি পেইড সাবস্ক্রিপশন নিতে পারেন। স্বাধীন সংবাদমাধ্যমকে বাঁচিয়ে রাখতে পিপলস রিপোর্টারের পাশে দাঁড়ান। পিপলস রিপোর্টার সাবস্ক্রাইব করতে এই লিঙ্কে ক্লিক করুন