

নতুন করে কোভিডে আক্রান্ত হওয়ার সংখ্যা কমায় বাংলাদেশে একবছরেরও বেশি সময় বন্ধ থাকার পরে আবার খুলল স্কুল, কলেজ। করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ রুখতে গত বছর মার্চ মাস থেকে সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল।
জিনহুয়া সংবাদ সংস্থা জানাচ্ছে রাজধানী ঢাকা এবং দেশের অন্যত্র স্কুল ককেজ খোলা হয়েছে। তবে কঠোরভাবে মানা হবে করোনা বিধি। যেমন মাস্ক পরা, ক্লাসে দূরত্ব বজায় রেখে বসার ব্যবস্থা ইত্যাদি।
রবিবার ঢাকায় একটি প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন করার পরে শিক্ষামন্ত্রী দীপু মণি কড়া ভাষায় জানিয়ে দেন, কোভিড প্রোটোকল ভাঙলে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এর আগে তিনি বলেছিলেন খোলার পরে শুধুমাত্র চাকরির পরীক্ষার্থীরা রোজ ক্লাস করতে পারবে। অন্য ছাত্রছাত্রীরা সপ্তাহে এক বা দু'দিন ক্লাস করতে পারবে।
কোভিড ১৯ সংক্রমণের বাড়বাড়ন্ত কমতে থাকায় ১৮ মাস বন্ধ থাকার পরে ১২ সেপ্টেম্বর থেকে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খোলার কথা ঘোষণা করে বাংলাদেশ সরকার।
এর আগে ১৫ অক্টোবর থেকে বিশ্ববিদ্যালয়গুলি খোলার কথা ঘোষণা করেছিল সরকার।
গত বছর মার্চ মাস থেকে বাংলাদেশের প্রায় প্রত্যেকটি জেলাতেই ছড়িয়ে পড়ে করোনা। আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১৫,৩০,৪১৩। এপর্যন্ত মৃত্যু হয়েছে ২৬,৯৩১জনের।
ডিরেকটরেট জেনারেল অব হেলথ সারভিসেস জানিয়েছে, বাংলাদেশে রবিবার আক্রান্ত হয়েছে ১৮৭১ জন। মৃত্যু হয়েছে ৫১জনের।
এক দিনে সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত হয়েছিল ২৮জুলাই। ১৬২৩০জন। আর একদিনে সবচেয়ে বেশি মৃত্যু হয় ৫ ও ১০ অগস্ট ২৬৪ জন করে।
- with inputs from IANS
ভারতের প্রয়োজন নিরপেক্ষ এবং প্রশ্নমুখী সাংবাদিকতা — যা আপনার সামনে সঠিক খবর পরিবেশন করে। পিপলস রিপোর্টার তার প্রতিবেদক, কলাম লেখক এবং সম্পাদকদের মাধ্যমে বিগত ১০ বছর ধরে সেই চেষ্টাই চালিয়ে যাচ্ছে। এই কাজকে টিকিয়ে রাখতে প্রয়োজন আপনাদের মতো পাঠকদের সহায়তা। আপনি ভারতে থাকুন বা দেশের বাইরে — নিচের লিঙ্কে ক্লিক করে একটি পেইড সাবস্ক্রিপশন নিতে পারেন। স্বাধীন সংবাদমাধ্যমকে বাঁচিয়ে রাখতে পিপলস রিপোর্টারের পাশে দাঁড়ান। পিপলস রিপোর্টার সাবস্ক্রাইব করতে এই লিঙ্কে ক্লিক করুন