

শুক্রবার থেকে অর্থাৎ আজ থেকেই শুরু হচ্ছে রাজ্যে ভোট গ্রহণ পর্ব। বিশেষ কিছু ক্ষেত্রে বাড়িতে বসেই ভোট দিতে পারবেন ভোটাররা। ৫-১৪ এপ্রিল পর্যন্ত রাজ্যের তিনটি কেন্দ্রে চলবে প্রথম পর্বের ‘হোম ভোটিং’। কেন্দ্রীয় বাহিনীর উপস্থিতিতে এই ভোট গ্রহণ হবে।
কারা দিতে পারবে এই ভোট? ৮৫-র বেশি বয়সী প্রবীণেরা, অন্তত ৪০ শতাংশ প্রতিবন্ধকতাযুক্ত ব্যক্তি এবং পুলিশ, দমকল, রেলকর্মী প্রমুখ ১৮টি জরুরি পরিষেবার পেশার সাথে যুক্ত লোকজন এই সুযোগ পাবেন। রাজ্য সিইও-র দফতর জানিয়েছে, কোচবিহারে ২,২৯২ জন প্রবীণ, ৭৬১ জন বিশেষ ভাবে সক্ষম এবং ১,৬৯১জন জরুরি পরিষেবার কর্মী - মোট ৪,৭৪৪ জন এই সুযোগ পাবেন।
অন্যদিকে, আলিপুরদুয়ারে ১,৯১১ জন প্রবীণ, ৯৬২ জন বিশেষ ভাবে সক্ষম এবং ২৬৬ জন জরুরি পরিষেবার কর্মী - মোট ৩১৩৯ জন এই সুযোগ পাবেন।
জলপাইগুড়িতে ২,৪৮৬ জন প্রবীণ, ১,৩২৩ জন বিশেষ ভাবে সক্ষম ও ৩০৫ জন জরুরি পরিষেবার কর্মী - মোট ৪,১১৪ জন এই সুযোগ পাবেন। কেন্দ্রীয় বাহিনীর উপস্থিতিতে ব্যালটে এই ভোট হবে।
লোকসভার নির্ঘন্ট ঘোষণার দিন মুখ্য নির্বাচন কমিশনার রাজীব কুমার জানিয়েছিলেন, অষ্টাদশ লোকসভায় প্রথম ভোটাররা বাড়িতে বসেই ভোট দেওয়ার সুযোগ পাবেন। রাজ্যের প্রবীণ নাগরিক থেকে শুরু করে জরুরী পরিষেবার সঙ্গে জড়িত ভোটাররা এই সুযোগ পাবেন। আগামী ১৯ এপ্রিল থেকে শুরু হচ্ছে লোকসভা নির্বাচন। চলবে ১ জুন পর্যন্ত। ১৯ এপ্রিল আলিপুরদুয়ার, জলপাইগুড়ি, কোচবিহারে ভোট হবে। আগামী ৪ জুন ভোট গণনা।
ভারতের প্রয়োজন নিরপেক্ষ এবং প্রশ্নমুখী সাংবাদিকতা — যা আপনার সামনে সঠিক খবর পরিবেশন করে। পিপলস রিপোর্টার তার প্রতিবেদক, কলাম লেখক এবং সম্পাদকদের মাধ্যমে বিগত ১০ বছর ধরে সেই চেষ্টাই চালিয়ে যাচ্ছে। এই কাজকে টিকিয়ে রাখতে প্রয়োজন আপনাদের মতো পাঠকদের সহায়তা। আপনি ভারতে থাকুন বা দেশের বাইরে — নিচের লিঙ্কে ক্লিক করে একটি পেইড সাবস্ক্রিপশন নিতে পারেন। স্বাধীন সংবাদমাধ্যমকে বাঁচিয়ে রাখতে পিপলস রিপোর্টারের পাশে দাঁড়ান। পিপলস রিপোর্টার সাবস্ক্রাইব করতে এই লিঙ্কে ক্লিক করুন