

গোয়ার ৪০ আসন, উত্তরাখন্ডের ৭০ আসন এবং উত্তরপ্রদেশের ৯টি জেলার ৫৫ আসনে সোমবার ভোটগ্রহণ হচ্ছে। যার মধ্যে গোয়া এবং উত্তরাখণ্ডে আগামী বিধানসভায় কারা ক্ষমতায় আসবে সেই বিষয়ে একদিনেই চূড়ান্ত রায় দেবেন নির্বাচকরা। উত্তরপ্রদেশে আজকের পরেও বাকি থাকবে আরও পাঁচ দফা। পাঁচ রাজ্যের ভোটের ফলাফল প্রকাশিত হবে আগামী ১০ মার্চ।
উত্তরপ্রদেশে আজ যেসব আসনে ভোট হচ্ছে তার মধ্যে বেশ কিছু আসন সমাজবাদী পার্টির গড় বলে মানা হয়। যার মধ্যে আছে বিজনৌর, সম্ভল এবং সাহারানপুর জেলার বেশ কিছু আসন। ২০১৭ সালের নির্বাচনে এই ৫৫ আসনের মধ্যে বিজেপি জয়ী হয়েছিলো ৩৮ আসনে, সমাজবাদী পার্টি ১৫ আসনে এবং কংগ্রেস জিতেছিলো ২টি আসনে। যদিও এবার অন্যরকম ফলাফলের আশায় বিরোধীরা।
এদিনের উত্তরপ্রদেশ বিধানসভা নির্বাচনে লড়াইয়ের ময়দানে আছেন সমাজবাদী পার্টি নেতা আজম খান, বিজেপি থেকে সমাজবাদী পার্টিতে যোগ দেওয়া ধরম সিং সাইনি এবং রাজ্যের মন্ত্রী সুরেশ খান্না।
উত্তরাখণ্ডের নির্বাচনে লড়াইয়ের ময়দানে থাকা বিশিষ্ট রাজনীতিকদের মধ্যে আছেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী ও বিজেপি নেতা পুষ্কর সিং ধামি, সৎপাল মহারাজ, সুবোধ উনিয়াল, অরবিন্দ পান্ডে এবং ধন সিং রাওয়াত। অন্যদিকে কংগ্রেসের বিশিষ্ট প্রার্থীদের মধ্যে আছেন প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী হরিশ রাওয়াত, রাজ্য কংগ্রেস প্রধান গণেশ গোদিয়াল।
রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে আজকের নির্বাচনে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হতে চলেছে গোয়ায়। ৪০ আসন বিশিষ্ট এই রাজ্যে দুই প্রধান প্রতিপক্ষ বিজেপি এবং কংগ্রেসের মধ্যে মূল লড়াই। ২০১৭ সালের নির্বাচনে ১৭ আসন পেয়ে একক সংখ্যাগরিষ্ঠ দল হওয়া সত্ত্বেও ক্ষমতাসীন হতে পারেনি কংগ্রেস।
নির্বাচন কমিশনের তথ্য অনুসারে সকাল ৯টা পর্যন্ত গোয়ায় ভোট পড়েছে ৯.৪৫ শতাংশ, উত্তরাখণ্ডে ৫.১৫ শতাংশ এবং উত্তরপ্রদেশে ১১.০৪ শতাংশ।
ভারতের প্রয়োজন নিরপেক্ষ এবং প্রশ্নমুখী সাংবাদিকতা — যা আপনার সামনে সঠিক খবর পরিবেশন করে। পিপলস রিপোর্টার তার প্রতিবেদক, কলাম লেখক এবং সম্পাদকদের মাধ্যমে বিগত ১০ বছর ধরে সেই চেষ্টাই চালিয়ে যাচ্ছে। এই কাজকে টিকিয়ে রাখতে প্রয়োজন আপনাদের মতো পাঠকদের সহায়তা। আপনি ভারতে থাকুন বা দেশের বাইরে — নিচের লিঙ্কে ক্লিক করে একটি পেইড সাবস্ক্রিপশন নিতে পারেন। স্বাধীন সংবাদমাধ্যমকে বাঁচিয়ে রাখতে পিপলস রিপোর্টারের পাশে দাঁড়ান। পিপলস রিপোর্টার সাবস্ক্রাইব করতে এই লিঙ্কে ক্লিক করুন