

উত্তরপ্রদেশে তৃতীয় দফার বিধানসভা নির্বাচনে সকাল ১১ টা পর্যন্ত ভোটের হার ২১.১৮ শতাংশ। পাঞ্জাবে রবিবার একক-পর্বের ভোটে বেলা ১১টা পর্যন্ত ভোট পড়েছে ১৭.৭৭ শতাংশ। নির্বাচন কমিশন সূত্রে একথা জানা গেছে।
নির্বাচন কমিশনের সূত্র অনুসারে, উত্তরপ্রদেশে এখনও পর্যন্ত সর্বাধিক ভোট পড়েছে লাইতপুরে। ২৫.৭১ শতাংশ। অন্যদিকে এখন পর্যন্ত সবচেয়ে কম ভোট পড়েছে কানপুর নগরে। ১৬.৮৭ শতাংশ৷
এছাড়া অন্যান্য যেসব জেলায় ভোটগ্রহণ চলছে সেখানে বেলা ১১টা পর্যন্ত ভোটের হার - আউরাইয়া জেলায় ১৮.৫১ শতাংশ, ইটাতে ২৪.২৩ শতাংশ, ইটাওয়া ১৯.৮৩ শতাংশ, ফারুখাবাদ ১৯.৭১ শতাংশ, ফিরোজাবাদ ২৪.৩০ শতাংশ, হামরিপুরে ২৩.৩০ শতাংশ, হাথরাসে ২১ শতাংশ, জালাউনে ২৬.২১ শতাংশ, ঝাঁসিতে ১৯.১৭ শতাংশ, কনৌজ ২১.৯৮ শতাংশ, কানপুর দেহাতে ১৯.৮৪ শতাংশ, কাসগঞ্জ ২২.৫২ শতাংশ, মাহোবা ২৩.৪৮ শতাংশ এবং মৈনপুরীতে ২৪.৪৫ শতাংশ।
পাঞ্জাবেও এদিন বিধানসভার জন্য ভোটগ্রহণ চলছে। একদফার এই ভোটে সকাল ১১টা পর্যন্ত ফাজিলকায় সর্বোচ্চ ২২.৫৫ শতাংশ ভোট পড়েছে এবং পাঠানকোটে সবথেকে কম ১২.৪৪ শতাংশ ভোট পড়েছে।
নির্বাচন কমিশন জানিয়েছে, অমৃতসর জেলায় ১৫.৪৮ শতাংশ, বার্নালায় ২০.১৫ শতাংশ, ভাতিন্ডায় ২১.০৮ শতাংশ, ফরিদকোটে ১৮.৭৯ শতাংশ, ফতেহগড় সাহিবে ২০.১২ শতাংশ, ফিরোজপুরে ১৯.২৯ শতাংশ, গুরুদাসপুরে ১৮.৭৪ শতাংশ, হোসিয়ারপুরে ১৮.৮৮ শতাংশ, জলন্ধরে ১৪.৩ শতাংশ, কাপুরথালায় ১৬.০৩ শতাংশ, লুধিয়ানা ১৫.৫৮ শতাংশ, মানসা ১৯.৭৫ শতাংশ, মোগা ১৬.২৯ শতাংশ, মালেরকোট ২২.০৭ শতাংশ, পাতিয়ালায় ২০.৩৪ শতাংশ, রূপনগর ১৯.৪৪ শতাংশ, সাহিবজাদা অজিত সিং নগরে শতাংশ ১৩.১৫ শতাংশ, সাংরুরে ১৯.৮৮ শতাংশ, শহীদ ভগত সিং নগর ১৬.৬৫ শতাংশ, শ্রী মুক্তসর সাহিব ২৩.৩৪ শতাংশ এবং তরণতারণে ১৫.৭৯ শতাংশ ভোট পড়েছে।
পাঞ্জাবে মোট ভোটার ২.১৪ কোটিরও বেশি। নির্বাচনী ময়দানে আছেন ৯৩ জন মহিলা সহ ১,৩০৪ প্রার্থী।
উত্তরপ্রদেশে ১৬টি জেলায় বিস্তৃত ৫৯টি বিধানসভা আসনে তৃতীয় দফার ভোটগ্রহণ চলছে। এই পর্বে লড়াইয়ের ময়দানে আছেন ৬২৭ জন প্রার্থী।
ভারতের প্রয়োজন নিরপেক্ষ এবং প্রশ্নমুখী সাংবাদিকতা — যা আপনার সামনে সঠিক খবর পরিবেশন করে। পিপলস রিপোর্টার তার প্রতিবেদক, কলাম লেখক এবং সম্পাদকদের মাধ্যমে বিগত ১০ বছর ধরে সেই চেষ্টাই চালিয়ে যাচ্ছে। এই কাজকে টিকিয়ে রাখতে প্রয়োজন আপনাদের মতো পাঠকদের সহায়তা। আপনি ভারতে থাকুন বা দেশের বাইরে — নিচের লিঙ্কে ক্লিক করে একটি পেইড সাবস্ক্রিপশন নিতে পারেন। স্বাধীন সংবাদমাধ্যমকে বাঁচিয়ে রাখতে পিপলস রিপোর্টারের পাশে দাঁড়ান। পিপলস রিপোর্টার সাবস্ক্রাইব করতে এই লিঙ্কে ক্লিক করুন