West Bengal: কলকাতা হাওড়া পুর নির্বাচনে সমস্ত বুথে থাকতে পারে ভিভিপ্যাট

আগামী ১৯ ডিসেম্বর কলকাতা এবং হাওড়ার পুরসভা নির্বাচনে প্রথম বারের জন্য ব্যবহৃত হতে পারে ভোটারস ভেরিফায়েবল পেপার অডিট ট্রোল (VVPAT)। রাজ্য নির্বাচন কমিশন সূত্রে একথা জানা গেছে।
নির্বাচন কমিশন
নির্বাচন কমিশনফাইল ছবি সংগৃহীত
Published on

আগামী ১৯ ডিসেম্বর কলকাতা এবং হাওড়ার পুরসভা নির্বাচনে প্রথম বারের জন্য ব্যবহৃত হতে পারে ভোটারস ভেরিফায়েবল পেপার অডিট ট্রোল (ভিভিপ্যাট)। রাজ্য নির্বাচন কমিশন সূত্রে একথা জানা গেছে।

রাজ্য সরকার এবং রাজ্য নির্বাচন কমিশনের মধ্যে এই বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবার জন্য আলোচনা চলছে। জানা গেছে, পুরো বিষয়টাই নির্ভর করছে ভিভিপ্যাটের জোগানের ওপর। সূত্র অনুসারে, কমিশনের কাছে ২০ হাজার ভিভিপ্যাট মেশিন আছে। যদিও সেইসব মেশিন এম-২ টাইপের। যা প্রযুক্তিগতভাবে পুরোনো। বর্তমানে যে ভিভিপ্যাট মেশিন ব্যবহৃত হয় তা এম-৩ টাইপের। সেই কারণে কমিশনের পক্ষ থেকে এম-৩ টাইপের মেশিনের আবেদন জানানো হয়েছে।

রাজ্য নির্বাচন কমিশনের এক বিশিষ্ট আধিকারিক জানিয়েছেন, বর্তমান সময়ে ভিভিপ্যাট খুবই গুরুত্বপূর্ণ। যেখানে আরও স্বচ্ছভাবে ভোট পরিচালনা করা যায়। যদি কিছু কারণে কমিশন আটকে যাচ্ছে। এম-৩ টাইপের মেশিন তৈরি করে ইলেকট্রনিক কর্পোরেশন অফ ইন্ডিয়া লিমিটেড (ইসিআইএল)। আসন্ন নির্বাচনে এই মেশিন ব্যবহার করা সম্ভব হবে কিনা তা নির্ভর করছে এত অল্প সময়ে ইসিআইএল এত বেশি সংখ্যক মেশিন সরবরাহ করতে পারবে কিনা তার ওপর।

যদিও জানা গেছে কমিশনের পক্ষ থেকে ইতিমধ্যেই ইসিআইএল-এর সঙ্গে মেশিন সরবরাহের বিষয়ে কথা বলা হয়েছে।

কলকাতা ও হাওড়ার আসন্ন পুর নির্বাচনে কলকাতার ১৪৪ ওয়ার্ডে বুথ সংখ্যা ৪,৮০০ এবং হাওড়ার ৫০টি ওয়ার্ডে বুথের সংখ্যা ১,২১৩। নির্বাচন কমিশনের আধিকারিকদের মতে দুই পুরসভায় ভোট পরিচালনা করতে ৮ থেকে ৯ হাজার ভিভিপ্যাটের প্রয়োজন।

শনিবার রাজ্য নির্বাচন কমিশন এবং প্রশাসনের মধ্যে এক বৈঠকের পর জানা গেছে, এবারের নির্বাচনে বুথের সংখ্যা যেহেতু বাড়বে তাই অতিরিক্ত সংখ্যায় ভোট কর্মীর প্রয়োজন। আগামী কয়েকদিনের মধ্যেই রাজ্য সরকার এই বিষয়ে সমস্ত তথ্য জানাবে বলে আশা প্রকাশ করেছে রাজ্য নির্বাচন কমিশন।

- with Agency Inputs

SUPPORT PEOPLE'S REPORTER

ভারতের প্রয়োজন নিরপেক্ষ এবং প্রশ্নমুখী সাংবাদিকতা — যা আপনার সামনে সঠিক খবর পরিবেশন করে। পিপলস রিপোর্টার তার প্রতিবেদক, কলাম লেখক এবং সম্পাদকদের মাধ্যমে বিগত ১০ বছর ধরে সেই চেষ্টাই চালিয়ে যাচ্ছে। এই কাজকে টিকিয়ে রাখতে প্রয়োজন আপনাদের মতো পাঠকদের সহায়তা। আপনি ভারতে থাকুন বা দেশের বাইরে — নিচের লিঙ্কে ক্লিক করে একটি পেইড সাবস্ক্রিপশন নিতে পারেন। স্বাধীন সংবাদমাধ্যমকে বাঁচিয়ে রাখতে পিপলস রিপোর্টারের পাশে দাঁড়ান। পিপলস রিপোর্টার সাবস্ক্রাইব করতে এই লিঙ্কে ক্লিক করুন

Related Stories

No stories found.
logo
People's Reporter
www.peoplesreporter.in