

সকাল ৯টা পর্যন্ত পশ্চিমবঙ্গে ভোট পড়েছে ১২.৬৩ শতাংশ। যার মধ্যে বারাসতে ১২.৯৪ শতাংশ, বসিরহাটে ১৫.৬৬ শতাংশ, ডায়মন্ডহারবারে ১৪.১৬ শতাংশ, দমদমে ১০.৮৬ শতাংশ, যাদবপুরে ১৩.৪৬ শতাংশ, জয়নগরে ১৩.১৩ শতাংশ, কলকাতা দক্ষিণে ১০.১৬ শতাংশ, কলকাতা উত্তরে ৮.৯২ শতাংশ এবং মথুরাপুরে ১৩.৫৪ শতাংশ।
অষ্টাদশ লোকসভা নির্বাচনের সপ্তম তথা শেষ পর্বে রাজ্যের সব কটি কেন্দ্র থেকেই বিক্ষিপ্ত অশান্তির খবর এসেছে। এদিন সকাল ৯টা পর্যন্ত কমিশনের কাছে অভিযোগ জমা পড়েছে ৭১৫টি। যার মধ্যে দলগতভাবে সিপিআইএম অভিযোগ জানিয়েছে ৪৬টি, কংগ্রেস ৬টি এবং বিজেপি ২৫ টি।
গতকাল রাত থেকেই বিভিন্ন কেন্দ্র থেকে সংঘর্ষের খবর পাওয়া যায়। বিশেষ করে যাদবপুর, ডায়মণ্ডহারবার, দক্ষিণ কলকাতা, দমদম কেন্দ্র থেকে একাধিক অভিযোগ এসেছে। বহু জায়গাতেই এদিন সকালে ভোটারদের ভোটদানে বাধা দেওয়া হচ্ছে বলে অভিযোগ জানিয়েছে সিপিআইএম।
ডায়মন্ডহারবার, দক্ষিণ কলকাতা, যাদবপুর কেন্দ্রের একাধিক বুথে ভুয়ো এজেন্ট তুলতে গেলে বচসা বাধে। ডায়মন্ডহারবার লোকসভা কেন্দ্রের আটকৃষ্ণ রামপুরের ২৭১ নম্বর বুথে এক ব্যক্তি সিপিআইএমের ভুয়ো এজেন্ট হিসেবে বুথে গিয়েছিলেন। বিষয়টি জানতে পেরে ঘটনাস্থলে যান সিপিআইএম প্রার্থী প্রতীক-উর রহমান। এরপর সেই ব্যক্তির সঙ্গে কেন্দ্রীয় বাহিনীর সামনেই হাতাহাতি বেঁধে যায় সিপিআইএম প্রার্থীর। বাহিনীর সামনেই প্রার্থীর হাত ছাড়িয়ে পালিয়ে যান ওই ব্যক্তি।
দক্ষিণ কলকাতার ২৬৪ এবং ২৬৫ নম্বর বুথের সামনে সিপিআইএম নেতা কৌস্তভ চ্যাটার্জির উপর হামলা। ভাঙচুর করা হয়েছে তাঁর গাড়িতেও। সিপিআইএম-এর অভিযোগ তৃণমূল আশ্রিত দষ্কৃতীরা হামলা চালিয়েছে।
যাদবপুর লোকসভা কেন্দ্রের অন্তর্গত ভাঙড় বিধানসভা কেন্দ্র থেকে একাধিক হিংসার খবর পাওয়া গেছে।
ভারতের প্রয়োজন নিরপেক্ষ এবং প্রশ্নমুখী সাংবাদিকতা — যা আপনার সামনে সঠিক খবর পরিবেশন করে। পিপলস রিপোর্টার তার প্রতিবেদক, কলাম লেখক এবং সম্পাদকদের মাধ্যমে বিগত ১০ বছর ধরে সেই চেষ্টাই চালিয়ে যাচ্ছে। এই কাজকে টিকিয়ে রাখতে প্রয়োজন আপনাদের মতো পাঠকদের সহায়তা। আপনি ভারতে থাকুন বা দেশের বাইরে — নিচের লিঙ্কে ক্লিক করে একটি পেইড সাবস্ক্রিপশন নিতে পারেন। স্বাধীন সংবাদমাধ্যমকে বাঁচিয়ে রাখতে পিপলস রিপোর্টারের পাশে দাঁড়ান। পিপলস রিপোর্টার সাবস্ক্রাইব করতে এই লিঙ্কে ক্লিক করুন