

রাত পেরোলেই কর্ণাটকে বিধানসভা নির্বাচন। তা নিয়ে উত্তজনা চরমে। প্রচার থেকে জনগণের আস্থার নিরিখে কোথায়, কোন দল এগিয়ে রয়েছে তা নিয়ে চলছে চুলচেরা বিশ্লেষণ।
এরই মাঝে প্রাক নির্বাচনী সমীক্ষা রিপোর্ট প্রকাশ করেছে সি ভোটার-এবিপি নিউজ। তাতে দেখা যাচ্ছে, বিজেপিকে টেক্কা দিয়ে অনেকটাই এগিয়ে রয়েছে কংগ্রেস।
এবিপি-সি ভোটারের জনমত সমীক্ষা বলছে, ১০ মে, কর্নাটক বিধানসভা নির্বাচনে ১১০ থেকে ১২২টি আসন পেতে পারে কংগ্রেস। এই সমীক্ষায় কংগ্রেসের পক্ষে দু-রকম ফলাফলের সম্ভাবনার কথা বলা হয়েছে। খুব ভালো ফল করলে কংগ্রেস পেরিয়ে যেতে পারে ম্যাজিক ফিগার। আবার, খারাপ করলে সরকার গড়তে JD(S)-কে সঙ্গে নিতে হবে কংগ্রেসকে।
২২৪ আসনের কর্নাটক বিধানসভা নির্বাচনে, সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেতে ১১৩ টি আসনে জিততে হবে কংগ্রেসকে।
এবিপি-সি ভোটারের সমীক্ষায় বলা হয়েছে, এবারের নির্বাচনে ৭৩ থেকে ৮৫টি আসন পেতে পারে বিজেপি। কিন্তু, ম্যাজিক ফিগার ছোঁয়া তো দূরের কথা, ১০০-র গণ্ডি টপকাতে পারবে না বিজেপি। আর, JD(S) পেতে পারে ২১ থেকে ২৯টি আসন। যেখানে গতবার JD(S) পেয়েছিল ৩৭টি আসন। এবার গতবারের থেকেও খারাপ ফল করবে JD(S)।
ভোট শতাংশের হিসাবে, এবার কংগ্রেস পেতে পারে ৪০.২ শতাংশ ভোট, গত বারের তুলনায় ২.২ শতাংশ বেশি। বিজেপি পেতে পারে ৩৬ শতাংশ ভোট। আর, JD(S) পেতে পারে ১৬.১ শতাংশ ভোট।
প্রসঙ্গত, ২০১৮ সালের নির্বাচনে একক বৃহত্তম দল হিসাবে ১০৪ টি আসন জিতেছিল বিজেপি। কংগ্রেস জিতেছিল ৮০টি আসন। আর, JD(S) জয়ী হয়েছিল ৩৭টি বিধানসভা আসনে। অন্যান্যরা পেয়েছিল তিনটি আসন।
ভারতের প্রয়োজন নিরপেক্ষ এবং প্রশ্নমুখী সাংবাদিকতা — যা আপনার সামনে সঠিক খবর পরিবেশন করে। পিপলস রিপোর্টার তার প্রতিবেদক, কলাম লেখক এবং সম্পাদকদের মাধ্যমে বিগত ১০ বছর ধরে সেই চেষ্টাই চালিয়ে যাচ্ছে। এই কাজকে টিকিয়ে রাখতে প্রয়োজন আপনাদের মতো পাঠকদের সহায়তা। আপনি ভারতে থাকুন বা দেশের বাইরে — নিচের লিঙ্কে ক্লিক করে একটি পেইড সাবস্ক্রিপশন নিতে পারেন। স্বাধীন সংবাদমাধ্যমকে বাঁচিয়ে রাখতে পিপলস রিপোর্টারের পাশে দাঁড়ান। পিপলস রিপোর্টার সাবস্ক্রাইব করতে এই লিঙ্কে ক্লিক করুন