বুধবার সকাল ৭টা থেকে ২২৪ আসন বিশিষ্ট কর্ণাটক বিধানসভায় ভোট গ্রহণ শুরু হয়েছে। ভোটগ্রহণ চলবে সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত। কর্ণাটকে ভোট শুরুর আগে এক ট্যুইট বার্তায় কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী কর্ণাটকের মানুষের কাছে এক প্রগতিশীল ’৪০ শতাংশ কমিশন হীন’ সরকার গঠনের আহ্বান জানিয়েছেন।
এদিন সকালে এক ট্যুইট বার্তায় ‘কংগ্রেস উইনিং ১৫০’ হ্যাসট্যাগ ব্যবহার করে রাহুল গান্ধী লেখেন, ‘আসুন, এবার ৪০ শতাংশ কমিশন ফ্রী সরকার তৈরি করি, একসাথে প্রগতিশীল কর্ণাটক গঠন করি।’
নির্বাচন কমিশনের তথ্য অনুসারে সকাল ১১টা পর্যন্ত প্রথম চার ঘণ্টায় ভোট পড়েছে ২০.৯৯ শতাংশ। যার মধ্যে সবথেকে বেশি ভোট পড়েছে উদুপি জেলায়। ৩০.২৬ শতাংশ। দক্ষিণ কান্নাডা জেলায় ভোট পড়েছে ২৮.৪৬ শতাংশ। কোডাগু জেলায় ভোট পড়েছে ২৬.৪৯ শতাংশ এবং রামানগরম জেলায় ভোট পড়েছে ২৫.২১ শতাংশ।
কর্ণাটকে একদিকে যেমন ক্ষমতায় ফেরার প্রত্যাশী বিজেপি অন্যদিকে কংগ্রেসও এইবার ক্ষমতায় ফেরার বিষয়ে নিশ্চিত। নির্বাচনের আগে একাধিক জনমত সমীক্ষাতে কংগ্রেসকেই সম্ভাব্য জয়ী হিসেবে দেখানো হয়েছে। কর্ণাটক নির্বাচনের ভোট গণনা হবে আগামী ১৩ মে।
রাজ্যগতভাবে এবারের কর্ণাটক নির্বাচনে ত্রিমুখী প্রতিদ্বন্দ্বিতার সাক্ষী থাকছে রাজ্য। অন্যান্য অনেক রাজনৈতিক দল নির্বাচনে অংশগ্রহণ করলেও মূল লড়াই হচ্ছে বিজেপি, কংগ্রেস এবং জেডিএস-এর মধ্যে।
২০১৮ সালের কর্ণাটক বিধানসভা নির্বাচনে ১০৪ আসন পেয়ে একক বৃহত্তম দল হিসেবে অবতীর্ণ হয়। যদিও কংগ্রেস এবং জেডিএস দল জোট গঠন করে শাসনক্ষমতা দখল করে। মুখ্যমন্ত্রী হন জেডিএস-এর এইচ ডি কুমারস্বামী। যদিও কয়েক মাসের মধ্যেই এই সরকার ভেঙে অপারেশন লোটাসের কারণে।
ভারতের প্রয়োজন নিরপেক্ষ এবং প্রশ্নমুখী সাংবাদিকতা — যা আপনার সামনে সঠিক খবর পরিবেশন করে। পিপলস রিপোর্টার তার প্রতিবেদক, কলাম লেখক এবং সম্পাদকদের মাধ্যমে বিগত ১০ বছর ধরে সেই চেষ্টাই চালিয়ে যাচ্ছে। এই কাজকে টিকিয়ে রাখতে প্রয়োজন আপনাদের মতো পাঠকদের সহায়তা। আপনি ভারতে থাকুন বা দেশের বাইরে — নিচের লিঙ্কে ক্লিক করে একটি পেইড সাবস্ক্রিপশন নিতে পারেন। স্বাধীন সংবাদমাধ্যমকে বাঁচিয়ে রাখতে পিপলস রিপোর্টারের পাশে দাঁড়ান। পিপলস রিপোর্টার সাবস্ক্রাইব করতে এই লিঙ্কে ক্লিক করুন