
কর্ণাটকে জোরকদমে এগিয়ে চলেছে ভোট গণনা। এখনও পর্যন্ত গণনার গতিপ্রকৃতি অনুসারে ১১৭ (+৩৭) আসনে এগিয়ে রয়েছে কংগ্রেস। অন্যদিকে ৭১ (-৩৩) আসনে এগিয়ে বিজেপি এবং ২৯ (-৮) আসনে এগিয়ে জেডিএস। অন্যান্যরা এগিয়ে ৭ (+৪) আসনে। ২২৪ আসন বিশিষ্ট কর্ণাটক বিধানসভায় সংখ্যাগরিষ্ঠতার জন্য প্রয়োজন ১১৩ আসন।
নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইটের তথ্য অনুসারে কংগ্রেস এগিয়ে রয়েছে ১১৪ আসনে এবং বিজেপি এগিয়ে ৭৩ আসনে। জেডিএস এগিয়ে ৩০ আসনে। এছাড়াও কেআরপিপি, এনসিপি এবং এসকেপি ১টি করে আসনে এগিয়ে। ৩টি আসনে এগিয়ে নির্দল প্রার্থীরা।
কমিশনের ওয়েবসাইটের বেলা ১০.২০-র তথ্য অনুসারে এখনও পর্যন্ত কংগ্রেস পেয়েছে ৪৩.২ শতাংশ ভোট, বিজেপি পেয়েছে ৩৬ শতাংশ ভোট, জেডিএস পেয়েছে ১৩ শতাংশ ভোট এবং অন্যান্যরা ৫.৮৬ শতাংশ।
এখনও পর্যন্ত ভোটগণনার গতিপ্রকৃতি অনুসারে রাজ্যের বিজেপি সরকারের ৬জন মন্ত্রী পিছিয়ে রয়েছেন।
রাজ্যের রাজস্ব মন্ত্রী আর অশোকা তৃতীয় রাউন্ডের শেষে কংগ্রেসের ডি কে শিবকুমারের কাছে ১৫,০৯৮ ভোটে পিছিয়ে রয়েছেন।
রাজ্যের গৃহমন্ত্রী ভি সোমান্না বরুণা কেন্দ্রে কংগ্রেস নেতা সিদ্দারামাইয়ার থেকে ১,২২৪ ভোটে পিছিয়ে রয়েছেন।
ভি সোমান্না বরুণা ছাড়াও চামরাজনগর কেন্দ্র থেকেও প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। যেখানে তিনি কংগ্রেস প্রার্থী পুট্টারঙ্গা সেট্টির চেয়ে ৯,০০০ ভোটে পিছিয়ে রয়েছেন।
রাজ্যের ক্রীড়ামন্ত্রী ডঃ কে সি নারায়ণ গৌড়া জেডিএস প্রার্থী এইচ টি মঞ্জুর চেয়ে ৩,৩২৪ ভোটে পিছিয়ে রয়েছেন।
রাজ্যের পিডব্লুইডি মন্ত্রী সি সি পাটিল কংগ্রেস প্রার্থী বি আর ইয়াংল-এর কাছে ৫৪৪ ভোটে পিছিয়ে আছেন।
রাজ্যের কৃষিমন্ত্রী বি সি পাটিল কংগ্রেস প্রার্থী ইউ বি বানাকারের কাছে পিছিয়ে রয়েছেন হিরেকেরুর কেন্দ্রে।
রাজ্যের স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডাঃ কে সুধাকর চিক্কাবল্লারপুর কেন্দ্রে কংগ্রেস প্রার্থী প্রদীপ ঈশ্বরের কাছে ১,৪০০ ভোটে পিছিয়ে রয়েছেন।
বাগেরপল্লী কেন্দ্রে চতুর্থ রাউন্ড গণনার শেষে কংগ্রেস প্রার্থী ১৬,৬৭১ ভোট পেয়ে বিজেপি প্রার্থীর চেয়ে এগিয়ে আছেন। এই কেন্দ্রে সিপিআইএম প্রার্থী ডাঃ অনিল কুমার পেয়েছেন ৫,২৩২ ভোট।
GOOGLE NEWS-এ আমাদের ফলো করুন