Euro Cup: ইউক্রেনকে ৪-০ গোলে হারিয়ে সেমিফাইনালে ইংল্যান্ড

Euro Cup: ইউক্রেনকে ৪-০ গোলে হারিয়ে সেমিফাইনালে ইংল্যান্ড
ছবি - উয়েফা ইউরো ২০২০ ট্যুইটার হ্যান্ডেলের সৌজন্যে
Published on

রোমে ইউক্রেনকে কার্যত ধ্বংস করে 'ইউরো ২০২০'-এর সেমিফাইনালে পৌঁছে গেলো ইংল্যান্ড। শেষ চারে পৌঁছানোর ম্যাচে প্রতিপক্ষ ইউক্রেনকে ৪ গোল খাইয়েছে গ্যারেথ সাউথগেটের দল। থ্রি লায়ন্সদের হয়ে জোড়া গোল করেছেন অধিনায়ক হ্যারি কেন। অপর দুই গোল এসেছে দুই ডিফেন্ডার জর্ডান হেন্ডারসন এবং হ্যারি ম্যাগুয়েরের পাস থেকে। ১৯৯৬ সালের পর এই প্রথম ইউরো সেমিফাইনাল খেলবে ইংল্যান্ড। যেখানে তাদের প্রতিপক্ষ চেক রিপাবলিককে হারিয়ে আসা ডেনমার্ক। ১৯৬৬ সালের বিশ্বকাপের পর এই প্রথম কোনো বড় টুর্নামেন্টের নক আউট পর্বে চার গোল করেছে ইংল্যান্ড। চলতি ইউরোর পাঁচ ম্যাচে এখনও পর্যন্ত ক্লিন শিট বজায় রয়েছে তাদের।

এদিন শুরু থেকেই সাউথগেট নামিয়েছিলেন জ্যাডন স্যাঞ্চোকে। ইউক্রেনের বিপক্ষে ছিলো নতুন রণনীতি।খেলা শুরুর মাত্র ৪ মিনিটেই এগিয়ে যায় ব্রিটিশ লায়ন্সরা। রহিম স্টার্লিংএর বাঁ পাশ থেকে বাড়ানো থ্রু পাস থেকে ইউক্রেন ডিফেন্সকে কার্যত পাত্তা না দিয়ে বুশচানকে বোকা বানিয়ে ইউক্রেনের জালে বল জড়ান হ্যারি কেন। ইংল্যান্ড এই লীড ধরে রেখেই প্রথমার্ধ শেষ করে।

দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতেই দ্বিতীয় গোলের দেখা পেয়ে যায় ইংল্যান্ড। লুক শ'র ফ্রি কিক থেকে বল পেয়ে দুর্দান্ত হেডে ইউক্রেনের জালে বল জড়ান হ্যারি ম্যাগুয়ের। দ্বিতীয় গোলের চার মিনিট বাদে আবারও একটি গোল ব্রিটিশ লায়ন্সদের স্কোরলাইনে যুক্ত হয়। এবারও পাস বাড়ান লুক শ। বাঁ দিক থেকে বল পেয়ে হেডে জালে বল জড়ান হ্যারি কেন।

ইংল্যান্ডের স্কোর লাইনে শেষ অর্থাৎ চতুর্থ গোলটি যোগ হয় ম্যাচের ৬৩ মিনিটে। এই গোলের সাথে সাথেই অপেক্ষার অবসান হয় জর্ডান হেন্ডারসনের। ইংল্যান্ডের জার্সিতে ৬২ তম ম্যাচে এসে প্রথম গোলের দেখা পেলেন তিনি। ম্যাসন মাউন্টের কর্নার কিক থেকে বল পেয়ে অনায়াসে জাল খুঁজে পান হেন্ডারসন।

২০১৮ সালে বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে উঠেছিলো ইংল্যান্ড। কিন্তু সেবার শেষ চার পর্যন্তই তাদের দৌড় ছিলো। কিন্তু এবারের গ্যারেথ সাউথগেটের ইংল্যান্ড রয়েছে দুরন্ত ছন্দে। সেমিফাইনালে ডেনমার্ককে হারালেই ফাইনালের টিকিট পাবে কেইন, স্টার্লিংরা।

SUPPORT PEOPLE'S REPORTER

ভারতের প্রয়োজন নিরপেক্ষ এবং প্রশ্নমুখী সাংবাদিকতা — যা আপনার সামনে সঠিক খবর পরিবেশন করে। পিপলস রিপোর্টার তার প্রতিবেদক, কলাম লেখক এবং সম্পাদকদের মাধ্যমে বিগত ১০ বছর ধরে সেই চেষ্টাই চালিয়ে যাচ্ছে। এই কাজকে টিকিয়ে রাখতে প্রয়োজন আপনাদের মতো পাঠকদের সহায়তা। আপনি ভারতে থাকুন বা দেশের বাইরে — নিচের লিঙ্কে ক্লিক করে একটি পেইড সাবস্ক্রিপশন নিতে পারেন। স্বাধীন সংবাদমাধ্যমকে বাঁচিয়ে রাখতে পিপলস রিপোর্টারের পাশে দাঁড়ান। পিপলস রিপোর্টার সাবস্ক্রাইব করতে এই লিঙ্কে ক্লিক করুন

Related Stories

No stories found.
logo
People's Reporter
www.peoplesreporter.in