গতবারের মত এবারও বিভিন্ন ক্লাবকে ৫০ হাজার টাকা করে অনুদান দিতে পারবে রাজ্য। ভবানীপুরে ভোট মিটতেই নির্বাচন কমিশনের অনুমতি মিলল। অন্যদিকে, লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের অর্থ পেতে চার জেলার আবেদনকারীদের আরও কিছুটা অপেক্ষা করতে হবে বলে জানিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
প্রসঙ্গত, গত বছর করোনা আবহে পুজো কমিটিগুলির আর্থিক দুরবস্থার কথা ভেবে ৫০ হাজার টাকা করে আর্থিক অনুদান দেয় রাজ্য। এ বারও একই ঘোষণা করেছেন মুখ্যমন্ত্রী। কিন্তু মুখ্যমন্ত্রী ভবানীপুর কেন্দ্রে উপনির্বাচনে প্রার্থী হওয়ায় এই ঘোষণায় অনুমতি দেয়নি নির্বাচন কমিশন। ভোট মিটতেই অনুমতি দিল কমিশন।
কিন্তু যেহেতু কোচবিহার, নদিয়া এবং উত্তর ও দক্ষিণ ২৪ পরগনায় উপনির্বাচন রয়েছে, তাই এই চার জেলার আবেদনকারীরা লক্ষ্মীর ভান্ডারের টাকা পাবেন না। আগামী ৩০ অক্টোবর খড়দহ, গোসাবা, দিনহাটা ও শান্তিপুরে উপনির্বাচন।
নির্বাচন কমিশনের নিষেধাজ্ঞা অনুযায়ী এখন লক্ষ্মী ভাণ্ডার প্রকল্পের টাকা দেওয়া যাবে না। নির্বাচন শেষ হলে, অর্থ দেওয়ার কাজ শুরু হবে। তবে অন্যান্য জেলাগুলিকে সেপ্টেম্বর ও অক্টোবর মাসের লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের টাকা শীঘ্রই দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী।
অন্যদিকে, ১০-২০ অক্টোবর পুজোর মধ্যে যেন রাজনৈতিক দলগুলি যাতে প্রচার কর্মসূচি বন্ধ রাখে, সে-ব্যাপারে রাজ্য শনিবার নির্বাচন কমিশনের কাছে আবেদন করেছে।
GOOGLE NEWS-এ Telegram-এ আমাদের ফলো করুন। YouTube -এ আমাদের চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করুন।